0 awesome comments!
ইংল্যান্ডেও মুস্তাফিজ ঝড়
আইপিএল মাতিয়ে আসা বাংলাদেশের কাটার মাস্টার মুস্তাফিজুর রহমান এবার তার বোলিং জাদু দেখালেন ইংল্যান্ডের মাটিতে। সাসেক্স শার্কসের হয়ে ন্যাট ওয়েস্ট টি-টোয়েন্টি ব্লাস্টে অভিষেকেই করেছেন নজর কাড়া বোলিং। এসেক্স ঈগলসের বিপক্ষে দলকে ২৪ রানের জয় এনে দিতে ৪ ওভার বল করে নিয়েছেন ৪ উইকেট। দিয়েছেন মাত্র ২৩ রান।
বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার রাতে চেমসফোর্ডের কাউন্টি গ্রাউন্ডে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটে ২০০ রান করে সাসেক্স। জবাবে ৮ উইকেটে ১৭৬ রানে বাক্সবন্দি হয়ে যায় এসেক্স। রানের গতি বেঁধে রাখার সঙ্গে উইকেট নিয়ে জয়ের নায়ক মুস্তাফিজই। বল হাতে নেওয়ার আগেই সাসেক্স সমর্থকদের উল্লাসে মাতেন মুস্তাফিজ।
পুরো স্টেডিয়াম যেন মুস্তাফিজ জাদু দেখতে উন্মুখ হয়ে ছিল। টিমাল মিলসের বলে তার চমৎকার ক্যাচেই ফিরে যান নিক ব্রাউন। আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে সাধারণত প্লের শেষ অর্থাৎ ষষ্ঠ ওভার দিয়ে বল শুরু করতেন মুস্তাফিজ। সাসেক্স অধিনায়ক লুক রাইটও তাকে সেই সময়েই বোলিংয়ে আনেন। প্রথম ৫ ওভারে ৫০ রান করা এসেক্সের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বাধ সাধেন মুস্তাফিজ। তার প্রথম ওভারে চার রানের বেশি নিতে পারেনি প্রতিপক্ষ। বাঁহাতি এই পেসারের তৈরি করা চাপে পরের ওভারেই ফিরে যান টম ওয়েস্টলি। রবি বোপারা আশা বাঁচিয়ে রেখেছিলেন এসেক্সের।
ছয় উইকেট হাতে থাকা দলটির শেষ ৫ ওভারে দরকার ছিল ৬৮ রান। মুস্তাফিজের তখনও তিন ওভার বাকি থাকায় তা ক্রিকেটে সবচেয়ে কঠিন কাজের একটি অধ্যায় হয়ে দাঁড়ায়। টিম জেতানোর দায়িত্ব যেন তার কাঁধে এসেই পড়ে। সাসেক্সের অধিনায়ক শেষ সময়ের জন্য বাঁচিয়ে রেখেছিলেন মুস্তাফিজের ওভার। তার আস্থার প্রতিদান দিতে ভুল করেননি কাটার মাস্টার। ষোড়শ ওভারে বোলিংয়ে ফিরেই বোপারাকে (২৬ বলে ৩২) আউট করে ম্যাচ নিজেদের মুঠোয় নিয়ে আসেন মুস্তাফিজ। তার অসাধারণ সেই ওভারে দুই রানের বেশি নিতে পারেননি এসেক্স ব্যাটসম্যানরা। অষ্টাদশ ওভারে তৃতীয় বলেই আঘাত হানেন মুস্তাফিজ।
এবার বোল্ড হন জেমস ফস্টার। অপ্রতিরোধ্য বাঁহাতি এই পেসারকে ঠেকানোর সামর্থ্য ছিল না ক্যালাম টেইলরের। ওভারের শেষ বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি। মুস্তাফিজের করা শেষ ওভারে ৩৫ রান দরকার ছিল এসেক্সের। প্রথম বলটি ডট দেওয়ার পর পরের বলে রায়ান টেন ডেসকাটেকে ফিরিয়ে দেন পেস বোলিংয়ের এই সেনসেশন।
বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার রাতে চেমসফোর্ডের কাউন্টি গ্রাউন্ডে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটে ২০০ রান করে সাসেক্স। জবাবে ৮ উইকেটে ১৭৬ রানে বাক্সবন্দি হয়ে যায় এসেক্স। রানের গতি বেঁধে রাখার সঙ্গে উইকেট নিয়ে জয়ের নায়ক মুস্তাফিজই। বল হাতে নেওয়ার আগেই সাসেক্স সমর্থকদের উল্লাসে মাতেন মুস্তাফিজ।
পুরো স্টেডিয়াম যেন মুস্তাফিজ জাদু দেখতে উন্মুখ হয়ে ছিল। টিমাল মিলসের বলে তার চমৎকার ক্যাচেই ফিরে যান নিক ব্রাউন। আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে সাধারণত প্লের শেষ অর্থাৎ ষষ্ঠ ওভার দিয়ে বল শুরু করতেন মুস্তাফিজ। সাসেক্স অধিনায়ক লুক রাইটও তাকে সেই সময়েই বোলিংয়ে আনেন। প্রথম ৫ ওভারে ৫০ রান করা এসেক্সের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বাধ সাধেন মুস্তাফিজ। তার প্রথম ওভারে চার রানের বেশি নিতে পারেনি প্রতিপক্ষ। বাঁহাতি এই পেসারের তৈরি করা চাপে পরের ওভারেই ফিরে যান টম ওয়েস্টলি। রবি বোপারা আশা বাঁচিয়ে রেখেছিলেন এসেক্সের।
ছয় উইকেট হাতে থাকা দলটির শেষ ৫ ওভারে দরকার ছিল ৬৮ রান। মুস্তাফিজের তখনও তিন ওভার বাকি থাকায় তা ক্রিকেটে সবচেয়ে কঠিন কাজের একটি অধ্যায় হয়ে দাঁড়ায়। টিম জেতানোর দায়িত্ব যেন তার কাঁধে এসেই পড়ে। সাসেক্সের অধিনায়ক শেষ সময়ের জন্য বাঁচিয়ে রেখেছিলেন মুস্তাফিজের ওভার। তার আস্থার প্রতিদান দিতে ভুল করেননি কাটার মাস্টার। ষোড়শ ওভারে বোলিংয়ে ফিরেই বোপারাকে (২৬ বলে ৩২) আউট করে ম্যাচ নিজেদের মুঠোয় নিয়ে আসেন মুস্তাফিজ। তার অসাধারণ সেই ওভারে দুই রানের বেশি নিতে পারেননি এসেক্স ব্যাটসম্যানরা। অষ্টাদশ ওভারে তৃতীয় বলেই আঘাত হানেন মুস্তাফিজ।
এবার বোল্ড হন জেমস ফস্টার। অপ্রতিরোধ্য বাঁহাতি এই পেসারকে ঠেকানোর সামর্থ্য ছিল না ক্যালাম টেইলরের। ওভারের শেষ বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি। মুস্তাফিজের করা শেষ ওভারে ৩৫ রান দরকার ছিল এসেক্সের। প্রথম বলটি ডট দেওয়ার পর পরের বলে রায়ান টেন ডেসকাটেকে ফিরিয়ে দেন পেস বোলিংয়ের এই সেনসেশন।
Published in
Talk of the nation