0 awesome comments!
নাসার মঙ্গল গ্রহের ভিডিও নিয়ে তোলপাড়
ইউটিউবে ছাড়া একটি ভিডিও নিয়ে সম্প্রতি তোলপাড় শুরু হয়ে গেছে প্যারানর্মাল জগতে। দি ইউনাইটেড ফ্যামিলি অফ অ্যানোম্যালি হান্টার্স নামে এক সংগঠনের পক্ষ থেকে আপলোড করা এই ভিডিওতে মঙ্গল গ্রহ পরিভ্রমণরত নাসার উপগ্রহ মার্স রিকনসায়েন্স অরবিটারের তোলা বেশ কিছু স্থিরচিত্রকে ব্যবহার করা হয়েছে।
‘লাল গ্রহে’ এমন কিছু বিষয় মার্স রিকনসায়েন্স অরবিটার-এর ‘চোখে’ পড়েছে, যার ব্যাখ্যা একটাই— কোন প্রাচীর ঘেরা নগরী একসময়ে মঙ্গলের বুকে ছিল। খবর এবেলার। নাসার মার্স রিকনসায়েন্স অরবিটার ২০০৫ সালে মঙ্গল-পৃষ্ঠে জলের অস্তিত্ব সন্ধানে পৃথিবী থেকে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু পানির থেকে বহুদূরের কিছু বিষয়কে তুলে ধরে মার্স রিকনসায়েন্স অরবিটার। তাদের তোলা ছবিতে মঙ্গল-পৃষ্ঠে গোলাকৃতি ডোম-যুক্ত কিছু বস্তুকে দেখা যাচ্ছে। সন্ধানীদের বক্তব্য— এগুলো কোন প্রাচীর ঘেরা শহরের ধ্বংসাবশেষ।
কোন এক সময়ে মঙ্গলের বাসিন্দারা এই নগর তৈরি করেছিল। এই ধ্বংসাবশেষগুলির সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার পুরনো জনপদগুলির আকৃতিগত সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়। আবার অনেকে এমন কথাও বলছেন, এই ছবিগুলির সঙ্গে মিল রয়েছে নব্যপ্রস্তর যুগের সভ্যতার সঙ্গে।
বিশ্লেষণ করে প্যারানর্মালবাদীরা দেখাচ্ছেন যে, গোলাকার অংশগুলি প্রাচীরের অবশেষ আর ডোম-আকৃতির বস্তুগুলি নিঃসন্দেহে বাড়িঘর। উল্কাপাতের ফলে এমন নিয়তাকার চেহারা তৈরি হতে পারে না। কোন কোন জায়গায় স্পষ্ট পঞ্চভূজাকৃতি ক্ষেত্রও দেখা গেছে। এগুলো নিয়েও ধন্ধে পড়েছেন এলিয়েন-থিওরির প্রবক্তারা।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
‘লাল গ্রহে’ এমন কিছু বিষয় মার্স রিকনসায়েন্স অরবিটার-এর ‘চোখে’ পড়েছে, যার ব্যাখ্যা একটাই— কোন প্রাচীর ঘেরা নগরী একসময়ে মঙ্গলের বুকে ছিল। খবর এবেলার। নাসার মার্স রিকনসায়েন্স অরবিটার ২০০৫ সালে মঙ্গল-পৃষ্ঠে জলের অস্তিত্ব সন্ধানে পৃথিবী থেকে যাত্রা শুরু করে। কিন্তু পানির থেকে বহুদূরের কিছু বিষয়কে তুলে ধরে মার্স রিকনসায়েন্স অরবিটার। তাদের তোলা ছবিতে মঙ্গল-পৃষ্ঠে গোলাকৃতি ডোম-যুক্ত কিছু বস্তুকে দেখা যাচ্ছে। সন্ধানীদের বক্তব্য— এগুলো কোন প্রাচীর ঘেরা শহরের ধ্বংসাবশেষ।
কোন এক সময়ে মঙ্গলের বাসিন্দারা এই নগর তৈরি করেছিল। এই ধ্বংসাবশেষগুলির সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকার পুরনো জনপদগুলির আকৃতিগত সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়। আবার অনেকে এমন কথাও বলছেন, এই ছবিগুলির সঙ্গে মিল রয়েছে নব্যপ্রস্তর যুগের সভ্যতার সঙ্গে।
বিশ্লেষণ করে প্যারানর্মালবাদীরা দেখাচ্ছেন যে, গোলাকার অংশগুলি প্রাচীরের অবশেষ আর ডোম-আকৃতির বস্তুগুলি নিঃসন্দেহে বাড়িঘর। উল্কাপাতের ফলে এমন নিয়তাকার চেহারা তৈরি হতে পারে না। কোন কোন জায়গায় স্পষ্ট পঞ্চভূজাকৃতি ক্ষেত্রও দেখা গেছে। এগুলো নিয়েও ধন্ধে পড়েছেন এলিয়েন-থিওরির প্রবক্তারা।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
Published in
Khobor Tobor