0 awesome comments!
সবার উপরে মুস্তাফিজের হায়দরাবাদ
মুরলি বিজয়কে আউট করে পরিচিত চেহারায় মুস্তাফিজুর রহমান। শুরুতে হাততালি, এরপর দুই হাত উঁচিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ। উইকেটটি আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের পক্ষে ১৪ নম্বর ও জাতীয় দল, বিপিএল এবং আইপিএল মিলিয়ে তার এক বছরের ক্যারিয়ারে উইকেট সংখ্যা ৫০টি। গতকাল উইকেটের হাফ সেঞ্চুরির ম্যাচে তার দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ সাত উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবকে।
এই জয়ে ১২ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে এককভাবে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই রয়েছে মুস্তাফিজের দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। গত বছরের ২৪ এপ্রিল মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-২০ ম্যাচে অভিষেক। অভিষেক ম্যাচেই আউট করেছিলেন শহীদ আফ্রিদির মতো বিধ্বংসী ব্যাটসম্যানকে। তখনো মনে হয়নি এত দুরন্ত গতিতে ছুটে যাবেন বাঁ হাতি কাটার মাস্টার। এরপর বিপিএল খেললেন। খেলছেন আইপিএল।
প্রথমবার খেলছেন আইপিএল। অভিষেক বছর হলেও নেই কোনো জড়তা। ১২ ম্যাচে এ পর্যন্ত তার শিকার ১৪টি। ক্যারিয়ারের ৫০ নম্বর উইকেটটি মুরলি বিজয় এবং প্রথমটি আফ্রিদি। বাংলাদেশ দলের হয়ে তার উইকেট ২২, বিপিএলে ঢাকা ডায়নামাইটসের পক্ষে ১৪টি এবং সানরাইজার্স হায়দরাবাদের পক্ষে ১৪টি। সব মিলিয়ে উইকেট সংখ্যা ৫০। পাঞ্জাব ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে স্বাগতিক কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের ২০ ওভারে সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৭৯ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলা নার্ভাস নাইনটিজের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন ৯৬ রানে। ৫৬ বলের ইনিংসটিতে ছিল ১৪টি চার ও ২টি ছক্কা।
হায়দরাবাদের সফল বোলার ভুবনশ্বের কুমার নেন ৩২ রানে ২ উইকেট। আসরে তার উইকেট সংখ্যা ১৫টি। মুস্তাফিজ তিন নম্বর বোলার হিসেবে বোলিং করে ৪ ওভারে রান দেন ৩২ এবং উইকেট নেন ১টি। ১৮০ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে হায়দরাবাদের দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও শেখর ধাওয়ান ৬৮ রানের জুটি গড়েন। ধাওয়ান ২৫ রান করেন এবং ওয়ার্নার খেলেন ৫২ রানের প্রত্যয়ী ইনিংস। তবে হায়দরাবাদের ৮ নম্বর জয় পেতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন যুবরাজ সিং। যুবরাজ ৪২ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস খেলেন মাত্র ২৪ বলে। যাতে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চার।
এই জয়ে ১২ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে এককভাবে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষেই রয়েছে মুস্তাফিজের দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। গত বছরের ২৪ এপ্রিল মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-২০ ম্যাচে অভিষেক। অভিষেক ম্যাচেই আউট করেছিলেন শহীদ আফ্রিদির মতো বিধ্বংসী ব্যাটসম্যানকে। তখনো মনে হয়নি এত দুরন্ত গতিতে ছুটে যাবেন বাঁ হাতি কাটার মাস্টার। এরপর বিপিএল খেললেন। খেলছেন আইপিএল।
প্রথমবার খেলছেন আইপিএল। অভিষেক বছর হলেও নেই কোনো জড়তা। ১২ ম্যাচে এ পর্যন্ত তার শিকার ১৪টি। ক্যারিয়ারের ৫০ নম্বর উইকেটটি মুরলি বিজয় এবং প্রথমটি আফ্রিদি। বাংলাদেশ দলের হয়ে তার উইকেট ২২, বিপিএলে ঢাকা ডায়নামাইটসের পক্ষে ১৪টি এবং সানরাইজার্স হায়দরাবাদের পক্ষে ১৪টি। সব মিলিয়ে উইকেট সংখ্যা ৫০। পাঞ্জাব ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে স্বাগতিক কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের ২০ ওভারে সংগ্রহ ৪ উইকেটে ১৭৯ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হাশিম আমলা নার্ভাস নাইনটিজের শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন ৯৬ রানে। ৫৬ বলের ইনিংসটিতে ছিল ১৪টি চার ও ২টি ছক্কা।
হায়দরাবাদের সফল বোলার ভুবনশ্বের কুমার নেন ৩২ রানে ২ উইকেট। আসরে তার উইকেট সংখ্যা ১৫টি। মুস্তাফিজ তিন নম্বর বোলার হিসেবে বোলিং করে ৪ ওভারে রান দেন ৩২ এবং উইকেট নেন ১টি। ১৮০ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে হায়দরাবাদের দুই ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ও শেখর ধাওয়ান ৬৮ রানের জুটি গড়েন। ধাওয়ান ২৫ রান করেন এবং ওয়ার্নার খেলেন ৫২ রানের প্রত্যয়ী ইনিংস। তবে হায়দরাবাদের ৮ নম্বর জয় পেতে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন যুবরাজ সিং। যুবরাজ ৪২ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস খেলেন মাত্র ২৪ বলে। যাতে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চার।
Published in
Talk of the nation