দোকান পরিচালনার দ্বায়িত্বে বিড়াল 'বোবো'

Rate this item
(1 Vote)
ঘটনাটি ৯ বছর আগের। আজ থেকে ৯ বছর আগে নিউ ইয়র্কের দোকানের এক কর্মী একটি ছোট্ট একটি বেড়াল এনেছিলেন। শখ করে আর ভালবাসা থেকেই বিড়ালটি এনেছিলেন তিনি। আদর করে বিড়ালটির নাম রেখেছিলেন বোবো। তারপর থেকে সেই দোকানই ঠিকানা বেড়ালটির। আর দশটা সাধারণ বিড়ালের চেয়ে একটু আলাদা এই বিড়াল বোবো। নিজের কাজ দিয়ে বোবো ব্যাপারটা খুব ভালোভাবেই বুঝিয়ে দিয়েছে।

বোবো যে বসে বসে শুধু অন্ন ধ্বংস করে এমন ভেবে থাকলে আপনি সম্পূর্ন ভউল চিন্তা করছেন। রীতিমত দোকানের সব কাজে সাহায্যও করে সে। দোকানের কর্মীদের তুলনায় বিড়ালটির সঙ্গে দোকানের সম্পর্ক সবচেয়ে বেশী দিনের।

এই নয় বছরের মধ্যে একদিনের জন্যও দোকানে অনুপস্থিত থাকেনি সে। সবার ছুটি আছে, কিন্তু তার নেই। প্রতিদিন সে দোকানে উপস্থিত হয়েছে। তাই বর্তমান দোকান পরিচালকও বলছেন, বোবোই নাকি দোকানের কেনাকাটর বিষয়ে সবথেকে অভিজ্ঞ। দোকানের কোথায় কে ঘুরছে, কি কিনছে, কিম্বা হাত সাফাই করে কেউ কিছু সরিয়ে নিল কিনা, সবই দেখছে সে। বিড়ালের নজর এড়িয়ে নাকি কেউ বেরিয়ে যেতে পারে না দোকান থেকে। দোকানে ঢোকার মুখেই মাথ উঁচু করে বসে। আর সারাদিন ধরে দোকান চালায় বোবো
0 awesome comments!
Scroll to Top