0 awesome comments!
মোবাইলের স্ক্রিন থেকেই বাড়ছে জীবাণুর সংক্রমণ
শৌচালয় নয়, আপনার হাতের মোবাইলই সবচেয়ে বেশি নোংরাময় একটি বস্তু। সবচেয়ে বেশি ধরণের মারাত্মক ক্ষতিকর জীবাণু প্রতিদিন জমা হচ্ছে আপনার মোবাইলের স্ক্রিনের ওপর। চেনা জীবাণু হলে ক্ষতি ছিল না, তবে সম্প্রতি ভারতের পুণের একদল বিজ্ঞানী গবেষণায় পেয়েছেন তিন অচেনা জীবাণুর সন্ধান। যে জীবানুগুলি এতদিন উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্বাভাবিক ভাবে মানুষের শরীরে সেগুলি কিভাবে ক্ষতি করতে পারে, সেটিও পরিষ্কার নয় গবেষকদের কাছে।
ইউনিভার্সিটি অফ সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার মাইক্রোবায়োলজির গবেষক উইলিয়াম দেপাওলো একটি গবেষণা করেন মোবাইলের স্ক্রিনে জমে থাকা জীবানু নিয়ে। নমুনা সংগ্রহ করে তিনি জানান, একটি শৌচালয়ের থেকেও নোংরা হয় মোবাইলের স্ক্রিন। তার কারণ, শৌচালয়, বা বাড়ির অন্য ঘরের মত একটি নির্দিষ্ট জায়গা নয়, হাতে হাতে ট্রেন বাস, অফিস সর্বত্র ঘুরে বেড়ায় একটি ফোন। ফলে, একরকমের জীবানু নয়, নানা রকমের জীবানু জমা হয় ফোনের উপর। গড়ে একটি মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের ওপর ১২–১৫ রকমের জীবানুর সন্ধান পাওয়া যায়।
এই প্রাথমিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই পুণের বিজ্ঞানীরা নতুন গবেষণাটি করেছিলেন। সেখানে ২৭টি মোবাইল ফোনের নমুনা সংগ্রহ করে তারা সন্ধান পেয়েছে প্রায় ৫১২ টি জীবাণুর। পাওয়া গেছে ২৭ টি আলাদা ছত্রাকও। এদের মধ্যেই তিনটি জীবাণু একেবারে নতুন ও অচেনা। মানুষ যখন কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলে, তখন শরিরের ঘাম, লোম কূপের মধ্যে দিয়ে সেগুলি দেহে প্রবেশ করতে পারে। ঘটাতে পারে অঘটন।
ইউনিভার্সিটি অফ সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার মাইক্রোবায়োলজির গবেষক উইলিয়াম দেপাওলো একটি গবেষণা করেন মোবাইলের স্ক্রিনে জমে থাকা জীবানু নিয়ে। নমুনা সংগ্রহ করে তিনি জানান, একটি শৌচালয়ের থেকেও নোংরা হয় মোবাইলের স্ক্রিন। তার কারণ, শৌচালয়, বা বাড়ির অন্য ঘরের মত একটি নির্দিষ্ট জায়গা নয়, হাতে হাতে ট্রেন বাস, অফিস সর্বত্র ঘুরে বেড়ায় একটি ফোন। ফলে, একরকমের জীবানু নয়, নানা রকমের জীবানু জমা হয় ফোনের উপর। গড়ে একটি মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের ওপর ১২–১৫ রকমের জীবানুর সন্ধান পাওয়া যায়।
এই প্রাথমিক তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই পুণের বিজ্ঞানীরা নতুন গবেষণাটি করেছিলেন। সেখানে ২৭টি মোবাইল ফোনের নমুনা সংগ্রহ করে তারা সন্ধান পেয়েছে প্রায় ৫১২ টি জীবাণুর। পাওয়া গেছে ২৭ টি আলাদা ছত্রাকও। এদের মধ্যেই তিনটি জীবাণু একেবারে নতুন ও অচেনা। মানুষ যখন কানে ফোন লাগিয়ে কথা বলে, তখন শরিরের ঘাম, লোম কূপের মধ্যে দিয়ে সেগুলি দেহে প্রবেশ করতে পারে। ঘটাতে পারে অঘটন।
Published in
Khobor Tobor