0 awesome comments!
দিনে রান্না করলেই কারাবাস!
একে তো সূর্যের প্রচণ্ড তাপ! তার উপর আবার উনুনের আগুন। তার জেরেই গত ২ সপ্তাহে বিহারে মৃত্যু হয়েছে ৬৬ জন মানুষ এবং প্রায় ১২০০ পশুর। উপায় না দেখে প্রতিকার হিসেবে বিহার সরকার জারি করল এক আজব ফরমান- দিনের বেলা রান্না করা যাবে না।
বিহার সরকার রাজ্যের হাল ফেরাতে সম্প্রতি যে ফরমানটি জারি করল, তার মোদ্দা কথা এটাই! সকাল ৯টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত রান্না করা যাবে না। করলে সরকারি তরফে শাস্তি হিসেবে প্রাপ্য হবে হাজতবাস। তাও পাক্কা ২ বছরের! শুধু রান্নাই নয়, এই সময়ে ধর্মীয় কারণেও আগুন জ্বালানো যাবে না। নীতীশ কুমারের সরকারের বক্তব্য খুব স্পষ্ট।
একেই তো প্রচণ্ড তাপ মাথায় নিয়ে উনুনের আগুনের সামনে বসে থাকায় হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। তার উপর দমকা হাওয়ায় উনুন থেকে আগুনের ফুলকি উড়ে যাচ্ছে এদিক-ওদিক। শুকনো এই মরশুমে তা সহজেই বেশ বড়সড় অগ্নিকাণ্ডের চেহারা নিচ্ছে। বেগুসরাইতেই গত সপ্তাহে এভাবে পুড়ে ছাই হয়েছে ৩০০টি ঘর। এ কারণেই রাজ্য এবং রাজ্যবাসীর পরিত্রাণে এই বন্দোবস্ত! ''মোদ্দা কথা হল, অনেকেই রয়েছেন বিপন্নতার মধ্যে। তাই এরকম ফরমান জারি করা হল।
আমরা হুট করে কিন্তু এই পদক্ষেপ নিইনি। রীতিমতো সমীক্ষা করে, দুর্গতির কারণ খুঁজে তবেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এমনকী, হাজতবাসের ব্যাপারটাও ধার্য হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর এবং আইনকে প্রাধান্য দিয়েই'', জানানো হয়েছে সরকারি তরফে।
কিন্তু, উদ্যোগের ধরন একটু আজব হওয়ায় প্রশ্ন উঠছে। সাধারণ মানুষ এই নিয়ম মেনে চলবেন তো? পুলিশও মনে করছে, জনতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই ফরমান মেনে না-ও চলতে পারে। তবে মাঝে শাস্তির ব্যাপারটা জড়িয়ে থাকায় কাজ হতেও পারে, ধারণা পুলিশের।
বিহার সরকার রাজ্যের হাল ফেরাতে সম্প্রতি যে ফরমানটি জারি করল, তার মোদ্দা কথা এটাই! সকাল ৯টা থেকে সন্ধে ৬টা পর্যন্ত রান্না করা যাবে না। করলে সরকারি তরফে শাস্তি হিসেবে প্রাপ্য হবে হাজতবাস। তাও পাক্কা ২ বছরের! শুধু রান্নাই নয়, এই সময়ে ধর্মীয় কারণেও আগুন জ্বালানো যাবে না। নীতীশ কুমারের সরকারের বক্তব্য খুব স্পষ্ট।
একেই তো প্রচণ্ড তাপ মাথায় নিয়ে উনুনের আগুনের সামনে বসে থাকায় হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন অনেকেই। তার উপর দমকা হাওয়ায় উনুন থেকে আগুনের ফুলকি উড়ে যাচ্ছে এদিক-ওদিক। শুকনো এই মরশুমে তা সহজেই বেশ বড়সড় অগ্নিকাণ্ডের চেহারা নিচ্ছে। বেগুসরাইতেই গত সপ্তাহে এভাবে পুড়ে ছাই হয়েছে ৩০০টি ঘর। এ কারণেই রাজ্য এবং রাজ্যবাসীর পরিত্রাণে এই বন্দোবস্ত! ''মোদ্দা কথা হল, অনেকেই রয়েছেন বিপন্নতার মধ্যে। তাই এরকম ফরমান জারি করা হল।
আমরা হুট করে কিন্তু এই পদক্ষেপ নিইনি। রীতিমতো সমীক্ষা করে, দুর্গতির কারণ খুঁজে তবেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এমনকী, হাজতবাসের ব্যাপারটাও ধার্য হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর এবং আইনকে প্রাধান্য দিয়েই'', জানানো হয়েছে সরকারি তরফে।
কিন্তু, উদ্যোগের ধরন একটু আজব হওয়ায় প্রশ্ন উঠছে। সাধারণ মানুষ এই নিয়ম মেনে চলবেন তো? পুলিশও মনে করছে, জনতা স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই ফরমান মেনে না-ও চলতে পারে। তবে মাঝে শাস্তির ব্যাপারটা জড়িয়ে থাকায় কাজ হতেও পারে, ধারণা পুলিশের।
Published in
Khobor Tobor