0 awesome comments!
জ্যামিতিক ভালোবাসা
ভ্যালেন্টাইন ডে মুখরিত করে তুলেছে আমাদের জীবনে। প্রিয়জনের জন্য কেনাকাটার স্থান, খাওয়া-দাওয়া, বেড়ানো হবে- সবকিছুর পরিকল্পনা আগেই করা হয়ে গেছে। লাল শাড়ী, সবুজ টিপ, পাঞ্জাবি নাকি শার্ট? ভ্যালেন্টাইন ডে-টা যেন কেবলমাত্র প্রেমিক-প্রেমিকাদেরই দিবস হয়ে যাচ্ছে এখন।
তারকারাও চাচ্ছেন দিনটাকে নিজের মতো করে উপভোগ করতে। চলমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত তারকাযুগল নিরব ও সারিকাও করছেন নানান হিসাব-নিকাশ। ২০০৪ সালে বাটেক্সপোর মতো কিছু নামিদামী ফ্যাশনশোতে পারফর্মের মাধ্যমে যাত্রা হলেও সফলতা আসে অমিতাভ রেজার হাত ধরে।
নেসক্যাফে কফির বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রথম টিভিসি করা হলেও মডেলিংয়ে টার্নিং পয়েন্ট ছিল বাংলালিংকের সিক্যুয়েল বিজ্ঞাপনগুলো। এরপর টিভি নাটক পেরিয়ে সরাসরি নাম লেখান চলচ্চিত্রে। এখনকার নিরবের তারকা হয়ে ওঠার গল্পটা এমনই। অন্যদিকে ধানমন্ডি টিউটেরিয়ালে স্কুল জীবন কেটেছে সময়ের ব্যস্ত তারকা সারিকার।
দশম শ্রেনীতে থাকাকালীন প্রথম মিডিয়াতে হাঁটাহাটি শুরু। ২০০৬-এ সিঙ্গারের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে যাত্রাটা করলেও লাস্যময়ী এই তরুণী নজর কাড়েন অ্যারোমেটিক বিউটি সোপের টিভিসির মাধ্যমে। পরে অন্যান্য কাজের মধ্যে দিয়ে নজর কাড়ে বাংলালিংকের দেশ ৪ ও ৫ এর মাধ্যমে। শুরুটা মডেলিং দিয়ে হলেও সারিকা একন পুরোদস্তুর অভিনেত্রীও।
মিডিয়ার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিরব-সারিকার কাজটা শুরু হয় ফটোশ্যুটের মাধ্যমে। পরবর্তীতে বাংলালিংকের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে দুজনের একসঙ্গে টিভি বিজ্ঞাপন করা শুরু হয়। এরপর একসঙ্গে নাটক, টিভিসি বা ফ্যাশন হাউসের ফটোশ্যুট করেছেন। একই সঙ্গে কাজের জন্য দুজনের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি হয় বছর খানেক আগে থেকেই।
দুজনের মধ্যকার সুসম্পর্ক আর ঘনিষ্ট মেলামেশা নিয়ে অনেক আগে থেকেই মিডিয়াতে রয়েছে গুঞ্জন। এমনকি গত বছরের শুরু থেকেই নিরবকে দেখা গেছে সারিকার সব শ্যুটিং স্পটগুলোতে। এমনকি গত বছর ঈদের আগেও গভীর রাত অবধি দুজনকে একসঙ্গে শপিংয়ে ব্যস্ত দেখেছেন মিডিয়ার অনেকেই।
এই দুই জনপ্রিয় তারকার নিজেদের মাঝে কাছাকাছি আসার পর প্রথম ভ্যালেন্টাইন ডে। প্রেম, ভালোবাস, বিয়ে- এসব নিয়ে সারিকার ভাবনা জানতে চাইলে জানান, ট্রাস্ট, কেয়ার, আন্ডার স্ট্যান্ডিং আর স্যাক্রিফাইস- এই চারটি শব্দনিয়ে তৈরি হয় ভালোবাসা। আর ভালোবাসার গভীর সংস্করণ এর নামই প্রেম।
আর বিয়ে? এটা একটি পবিত্র বন্ধন। আমি বিয়েতেই বেশি বিশ্বাসী। নিরবের ক্ষেত্রে বাড়ি থেকে কোন তাড়া নেই বিয়ে নিয়ে। তবে তার পছন্দের পাত্রীকে হতে হবে ধবধবে সুন্দরী, ঠিক ডানাকাটা পরীর মতো। যে আমাকে ভালোবাসবে। আমি আমার বউকে অনেক ভালোবাসবো। টোনাটুনির সংসার হবে আমাদের।
একে অন্যকে সহায়তা করবো এবং ভালোবাসতে বাসতে ফতুর হয়ে যাবো! এমন চিন্তা বিয়ে পরবর্তী জীবন নিয়ে নিরবের। তবে নিরবের মতে, সংসার করার উপযুক্ত পাত্র তিনি নন। একটু এলোমেলো জীবন যাপনে অভ্যস্ত তিনি। তবে বৌয়ের কথাতে উঠতে বসতে রাজি আছি!
কিন্তু যখন বিয়ে করবো অনেক ধুমধাম করে সবাইকে জানিয়েই করবো। ভালোবাসার ব্যাকরণে দুজনেই নিপাতনে স্বিদ্ধ ও পরিপক্ক। মিডিয়াতে সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছে তাদের ভবিষ্যত উন্নয়নের সুবার্তাটিকেই। তরুণ প্রজন্মে এই দুই জনপ্রিয় তারকা মিডিয়াতে যেমন সরব তেমনি সরব ফেসবুকেও।
তবে ফেসবুকিংয়ে নিরবের নেটওয়ার্কিংটা একটু বেশিই। জনপ্রিয় এই দুই মডেল ও অভিনেত্রী স¤প্রতি ফেসবুকে তাদের ‘রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস’-এ পরিবর্তন এনেছেন। নিরর তার ফেসবুকে ‘ইন-এ রিলেশনশীপ’ দিয়েছে গত বছরের ২২ ডিসেম্বর আর সারিকা দিয়েছে এ-বছর ৮ জানুয়ারি।
দুজনেই আবার নতুন করে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছে,কিন্তু তারকাদের নিয়ে মিডিয়াতে গসিপ থাকবে তাই স্বাভাবিক। যেমন, নোভার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙ্গার পর সারিকার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন নিরব। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রযোজকদের অভিযোগ, তিনি নতুন নায়িকাদের সঙ্গে দীর্ঘ ফোনালাপে ব্যস্ত থাকে।
এমনকি নতুন নতুন নায়িকাদের নিরব নানান স্বপ্ন দেখান বলেও জানা গেছে। গুঞ্জন রয়েছে, নিরব একাধিক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলায় সারিকা তার কাছ থেকে দূরে সরে গেছেন। ফলে হালসময়ে সারিকার সঙ্গে প্রযোজক আদনান আজিজের সঙ্গে প্রেমের আভাস পাওয়া যায়।
জানা গেছে, এই প্রযোজকের বেশকিছু পরবর্তী নাটকের নায়িকা হচ্ছেন সারিকা। তারকা হলে গসিপ হবেই। তবুও মেধাবী এই দুই শিল্পী আরো ভালোভালো কাজ করুক এগিয়ে যাক। তাতে শিল্পী সংকটের এই সময়ে তা সু বাতাস হয়েই ধরা দিবে।
প্রথমবারের মতো একসঙ্গে টেলিফিল্মে অভিনয় করছেন মডেল অভিনেতা নীরব ও মডেল অভিনেত্রী সারিকা। সালমান হায়দারের রচনা ও পরিচালনায় ও 'মাই লাভ' নামের একটি টেলিফিল্মে তাদের দুজনকে একসঙ্গে দেখা যাবে। আগামী মার্চে টেলিফিল্মের দৃশ্যধারণের কাজ হবে ব্যাংককের পাতায়ায়।
বর্তমানে নিরব শফিকুল ইসলাম সোহেল পরিচালিত 'তোমার মাঝে আমি' ছবির শ্যুটিং করছেন কক্সবাজারে। আর সারিকা ব্যস্ত আসে নাটক শুটিংও একটি টেলিকম কোম্পানির টিভি বিজ্ঞাপনের ফটোশুট নিয়ে।
তারকারাও চাচ্ছেন দিনটাকে নিজের মতো করে উপভোগ করতে। চলমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত তারকাযুগল নিরব ও সারিকাও করছেন নানান হিসাব-নিকাশ। ২০০৪ সালে বাটেক্সপোর মতো কিছু নামিদামী ফ্যাশনশোতে পারফর্মের মাধ্যমে যাত্রা হলেও সফলতা আসে অমিতাভ রেজার হাত ধরে।
নেসক্যাফে কফির বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রথম টিভিসি করা হলেও মডেলিংয়ে টার্নিং পয়েন্ট ছিল বাংলালিংকের সিক্যুয়েল বিজ্ঞাপনগুলো। এরপর টিভি নাটক পেরিয়ে সরাসরি নাম লেখান চলচ্চিত্রে। এখনকার নিরবের তারকা হয়ে ওঠার গল্পটা এমনই। অন্যদিকে ধানমন্ডি টিউটেরিয়ালে স্কুল জীবন কেটেছে সময়ের ব্যস্ত তারকা সারিকার।
দশম শ্রেনীতে থাকাকালীন প্রথম মিডিয়াতে হাঁটাহাটি শুরু। ২০০৬-এ সিঙ্গারের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে যাত্রাটা করলেও লাস্যময়ী এই তরুণী নজর কাড়েন অ্যারোমেটিক বিউটি সোপের টিভিসির মাধ্যমে। পরে অন্যান্য কাজের মধ্যে দিয়ে নজর কাড়ে বাংলালিংকের দেশ ৪ ও ৫ এর মাধ্যমে। শুরুটা মডেলিং দিয়ে হলেও সারিকা একন পুরোদস্তুর অভিনেত্রীও।
মিডিয়ার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিরব-সারিকার কাজটা শুরু হয় ফটোশ্যুটের মাধ্যমে। পরবর্তীতে বাংলালিংকের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে দুজনের একসঙ্গে টিভি বিজ্ঞাপন করা শুরু হয়। এরপর একসঙ্গে নাটক, টিভিসি বা ফ্যাশন হাউসের ফটোশ্যুট করেছেন। একই সঙ্গে কাজের জন্য দুজনের মধ্যে সুসম্পর্ক তৈরি হয় বছর খানেক আগে থেকেই।
দুজনের মধ্যকার সুসম্পর্ক আর ঘনিষ্ট মেলামেশা নিয়ে অনেক আগে থেকেই মিডিয়াতে রয়েছে গুঞ্জন। এমনকি গত বছরের শুরু থেকেই নিরবকে দেখা গেছে সারিকার সব শ্যুটিং স্পটগুলোতে। এমনকি গত বছর ঈদের আগেও গভীর রাত অবধি দুজনকে একসঙ্গে শপিংয়ে ব্যস্ত দেখেছেন মিডিয়ার অনেকেই।
এই দুই জনপ্রিয় তারকার নিজেদের মাঝে কাছাকাছি আসার পর প্রথম ভ্যালেন্টাইন ডে। প্রেম, ভালোবাস, বিয়ে- এসব নিয়ে সারিকার ভাবনা জানতে চাইলে জানান, ট্রাস্ট, কেয়ার, আন্ডার স্ট্যান্ডিং আর স্যাক্রিফাইস- এই চারটি শব্দনিয়ে তৈরি হয় ভালোবাসা। আর ভালোবাসার গভীর সংস্করণ এর নামই প্রেম।
আর বিয়ে? এটা একটি পবিত্র বন্ধন। আমি বিয়েতেই বেশি বিশ্বাসী। নিরবের ক্ষেত্রে বাড়ি থেকে কোন তাড়া নেই বিয়ে নিয়ে। তবে তার পছন্দের পাত্রীকে হতে হবে ধবধবে সুন্দরী, ঠিক ডানাকাটা পরীর মতো। যে আমাকে ভালোবাসবে। আমি আমার বউকে অনেক ভালোবাসবো। টোনাটুনির সংসার হবে আমাদের।
একে অন্যকে সহায়তা করবো এবং ভালোবাসতে বাসতে ফতুর হয়ে যাবো! এমন চিন্তা বিয়ে পরবর্তী জীবন নিয়ে নিরবের। তবে নিরবের মতে, সংসার করার উপযুক্ত পাত্র তিনি নন। একটু এলোমেলো জীবন যাপনে অভ্যস্ত তিনি। তবে বৌয়ের কথাতে উঠতে বসতে রাজি আছি!
কিন্তু যখন বিয়ে করবো অনেক ধুমধাম করে সবাইকে জানিয়েই করবো। ভালোবাসার ব্যাকরণে দুজনেই নিপাতনে স্বিদ্ধ ও পরিপক্ক। মিডিয়াতে সরব উপস্থিতি জানান দিচ্ছে তাদের ভবিষ্যত উন্নয়নের সুবার্তাটিকেই। তরুণ প্রজন্মে এই দুই জনপ্রিয় তারকা মিডিয়াতে যেমন সরব তেমনি সরব ফেসবুকেও।
তবে ফেসবুকিংয়ে নিরবের নেটওয়ার্কিংটা একটু বেশিই। জনপ্রিয় এই দুই মডেল ও অভিনেত্রী স¤প্রতি ফেসবুকে তাদের ‘রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস’-এ পরিবর্তন এনেছেন। নিরর তার ফেসবুকে ‘ইন-এ রিলেশনশীপ’ দিয়েছে গত বছরের ২২ ডিসেম্বর আর সারিকা দিয়েছে এ-বছর ৮ জানুয়ারি।
দুজনেই আবার নতুন করে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছে,কিন্তু তারকাদের নিয়ে মিডিয়াতে গসিপ থাকবে তাই স্বাভাবিক। যেমন, নোভার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙ্গার পর সারিকার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন নিরব। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রযোজকদের অভিযোগ, তিনি নতুন নায়িকাদের সঙ্গে দীর্ঘ ফোনালাপে ব্যস্ত থাকে।
এমনকি নতুন নতুন নায়িকাদের নিরব নানান স্বপ্ন দেখান বলেও জানা গেছে। গুঞ্জন রয়েছে, নিরব একাধিক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলায় সারিকা তার কাছ থেকে দূরে সরে গেছেন। ফলে হালসময়ে সারিকার সঙ্গে প্রযোজক আদনান আজিজের সঙ্গে প্রেমের আভাস পাওয়া যায়।
জানা গেছে, এই প্রযোজকের বেশকিছু পরবর্তী নাটকের নায়িকা হচ্ছেন সারিকা। তারকা হলে গসিপ হবেই। তবুও মেধাবী এই দুই শিল্পী আরো ভালোভালো কাজ করুক এগিয়ে যাক। তাতে শিল্পী সংকটের এই সময়ে তা সু বাতাস হয়েই ধরা দিবে।
প্রথমবারের মতো একসঙ্গে টেলিফিল্মে অভিনয় করছেন মডেল অভিনেতা নীরব ও মডেল অভিনেত্রী সারিকা। সালমান হায়দারের রচনা ও পরিচালনায় ও 'মাই লাভ' নামের একটি টেলিফিল্মে তাদের দুজনকে একসঙ্গে দেখা যাবে। আগামী মার্চে টেলিফিল্মের দৃশ্যধারণের কাজ হবে ব্যাংককের পাতায়ায়।
বর্তমানে নিরব শফিকুল ইসলাম সোহেল পরিচালিত 'তোমার মাঝে আমি' ছবির শ্যুটিং করছেন কক্সবাজারে। আর সারিকা ব্যস্ত আসে নাটক শুটিংও একটি টেলিকম কোম্পানির টিভি বিজ্ঞাপনের ফটোশুট নিয়ে।
Published in
Banglatainment

বেড়াতে গিয়ে সুন্দরী নর্তকীর আবেদন ফেলতে পারলেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট।…
ব্রাজিলের উত্তরাঞ্চলের মানুয়াসে অনুষ্ঠিত হয় মিস আমাজান খেতাব জিতেছেন ক্যারোলিনা…
পৃথিবী থেকে অনেক আগেই বিলুপ্তি হয়ে গেছে মানুষ খেকো ডাইনোসর।…
ভাবুন তো একবার, আপনি পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করবেন আবার টাকা…
সাপের সঙ্গে সেলফি তুলতে গিয়ে কামড় খেয়ে চিকিৎসাব্যয় বাবদ যুক্তরাষ্ট্রের… 