0 awesome comments!
অন্তঃসত্ত্বা এক পুরুষ
ভারতের কেরালায় অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন ৫২ বছর বয়সী একজন পুরুষ। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য। সমকামিতার সূত্র ধরে তিনি এখন সন্তান জন্ম দিতে চলেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ। প্রথমে তার কথায় কেউ পাত্তাই দিতে চায় নি। তিনি যখন বলেন তার পেটের ভিতর কিছু একটা নড়াচড়া করছে তখন সবাই তা ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দিতেন। যখন বমি করা শুরু করলেন তখন বলা হলো উড়ো বাতাস। কিন্তু চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে বললেন, ঠিকই ওই পুরুষ একটি সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। তবে তার নাম প্রকাশ করা হয় নি। ওই ব্যক্তির বাড়ি কোজিকোড়িতে। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি লক্ষ্য করেন তার পেট বড় হয়ে যাচ্ছে। নিচের দিকে ঝুলে পড়ছে।
তখনই তার সন্দেহ হয় যে, তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন। তিনি বলেন, আমি বুঝতে পারি আমার পেটের ভিতর একটি বাচ্চা নড়াচড়া করছে। এ কথা যখন তিনি স্ত্রী, সন্তানদের বললেন তখন তো তারা যেন আকাশ থেকে পড়েন। তারা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। এর কয়েক মাস পরেই ওই ব্যক্তির বমি বমি ভাব হতে থাকে। এক পর্যায়ে তিনি বমি করা শুরু করেন। এ অবস্থায় তাকে রাখা হয় পূর্ণ বিশ্রামে।
পরিবারের সদস্যরা মিলে তাকে নিয়ে যায় একজন চিকিৎসকের কাছে। চিকিৎসক তাকে পুরোপুরি পরীক্ষা করে দেখলেন। রাখা হলো কাউন্সেলিং সেশনে। এরপরই বেরিয়ে এলো বাস্তবতা। ওই ব্যক্তি স্বীকার করলেন আরেকজন পুরুষের সঙ্গে তিনি সমকামী সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। সেই সূত্রেই তিনি এখন সন্তান জন্ম দিতে চলেছেন। তবে তাকে যে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিচ্ছেন তারা বলছেন, এর আগে তাদের কাছে এমন ঘটনা আর কখনো আসে নি।
তখনই তার সন্দেহ হয় যে, তিনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন। তিনি বলেন, আমি বুঝতে পারি আমার পেটের ভিতর একটি বাচ্চা নড়াচড়া করছে। এ কথা যখন তিনি স্ত্রী, সন্তানদের বললেন তখন তো তারা যেন আকাশ থেকে পড়েন। তারা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। এর কয়েক মাস পরেই ওই ব্যক্তির বমি বমি ভাব হতে থাকে। এক পর্যায়ে তিনি বমি করা শুরু করেন। এ অবস্থায় তাকে রাখা হয় পূর্ণ বিশ্রামে।
পরিবারের সদস্যরা মিলে তাকে নিয়ে যায় একজন চিকিৎসকের কাছে। চিকিৎসক তাকে পুরোপুরি পরীক্ষা করে দেখলেন। রাখা হলো কাউন্সেলিং সেশনে। এরপরই বেরিয়ে এলো বাস্তবতা। ওই ব্যক্তি স্বীকার করলেন আরেকজন পুরুষের সঙ্গে তিনি সমকামী সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। সেই সূত্রেই তিনি এখন সন্তান জন্ম দিতে চলেছেন। তবে তাকে যে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিচ্ছেন তারা বলছেন, এর আগে তাদের কাছে এমন ঘটনা আর কখনো আসে নি।
Published in
Khobor Tobor