জীবন্ত বার্বি অ্যাঞ্জেলিকা
“আমার পুতুল সোনা” বাবা মায়ের কাছে মেয়েরা সব সময় তাঁদের আদরের পুতুল। কিন্তু অ্যাঞ্জেলিকা আদরের নয় নাম, যশ খ্যাতির পুতুল। সে মস্কো শহরের বিস্ময় ‘লিভিং বার্বি’ বা ‘জীবন্ত বার্বি’ নামে পরিচিত।
জন্ম থেকেই হুবহু পুতুলের মতো দেখতে। চোখ থেকে শুরু করে দেহের গঠন, সব কিছুই বার্বি মতো বছর ২৬-এর এই মডেলের। আর এই রূপই তাঁর শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে আজ। খ্যাতির প্রেমে পাগল অ্যাঞ্জিকার বাবা মা ছোট বেলা থেকেই মেয়ের জীবন বেঁধে ফেলেছেন কঠিন নিয়মে। খাওয়, দাওয়া থেকে শুরু করে শরীরচর্চা সব কিছুই তাঁর বাবা-মায়ের দখলে। এমনকি ব্যক্তিগত জীবন বলতেও কিছু নেই তাঁর। এক কথায় যাকে, অমানবিক বললেও অত্যুক্তি হবে না।
অ্যাঞ্জেলিকার জন্মের পর তাঁর চোখ দেখে তাজ্জব হয়ে যায় তাঁর বাবা-মা। আর এর পর থেকে খাঁচায় বন্দি হয়ে যায় তাঁর জীবন। বার্বির মতো দেখতে, তাই ছোট থেকেই বার্বিরা যে ধরনের পোশাক পড়ে সেই ধরনের পোশাকই পড়তে হয় তাঁকে। কী খাবে, কোথায় যাবে, কতক্ষণ জিম করবেন, কখন করবেন সবই তাঁর বাবা-মা-য়ের হাতে। বিরক্ত অ্যাঞ্জেলিকা জানিয়েছেন, “ আমি এখনও পর্যন্ত একা বাড়ির বাইরে যেতে পারি না। কোন পুরুষের সঙ্গে ডেট করতে পারিনি। যৌবনের কোন অভিজ্ঞতাই আমার নেই। যখনই বাইরে যাই বাবা-মা সঙ্গে যান।
বাবা মেয়ের হাতের পুতুল হয়ে তীব্র ক্ষোভের সঙ্গে অ্যাঞ্জেলিকা জানিয়েছেন, “ আমি বাস্তব জীবনের সঙ্গে মানান সই নই। আমি একটি জীবন্ত পুতুল। তবে আমি জানি একদিন এই জীবন থেকে মুক্তি পাবো। আমি জানি একদিন স্বাধীন হব”।

সমাজের উচ্চবর্গের মানুষ ঘোড়ায় চয়ে বিয়ে করতে পারবে আর নিম্নবর্গের…
ছোট্ট একটি মেয়ে। মায়ের সঙ্গে বেড়াতে গিয়েছিলেন চিড়িয়াখানায়। সেখানে মেয়েটা…
বিয়ের কাজ শেষ, অমনি পোশাকটা খাওয়া শুরু করে দিতে পারেন…
অন্যান্য দেশ থেকে আগত বিপুল সংখ্যক মানুষকে ব্রেকফাস্ট খাইয়ে বিশ্ব…
দুধ শরীরের শক্তিবৃদ্ধি করে ও হাড়কে মজবুত রাখতে সহায়তা করে… 