0 awesome comments!
স্ত্রীর ওজনের চাপে পিষ্ট হয়ে মৃত স্বামী
মৃত্যুর রকমফের রয়েছে। স্বাভাবিক মৃত্যু, দুর্ঘটনায় মৃত্যু প্রভৃতি। কার মৃত্যু কখন কীভাবে হবে, বোঝা দায়। যেমন সোমবার ভারতে এক প্রবীণ দম্পত্তির মৃত্যু ঘটনা খবরের শিরোনামে পরিণত হয়েছে তা অদ্ভূত দুর্ঘটনায় হওয়ায়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরানুসারে, ১২৮ কেজির স্ত্রীর চাপে পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন স্বামী। এ দূর্ঘটনায় স্ত্রীও মারা গেছেন। জানা গেছে, সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় পা পিছলে স্বামীর গায়ের ওপরে পড়ে যান ১২৮ কেজি ওজনের স্ত্রী। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও, দুজনেরই মৃত্যু হয়। গুজরাটের রাজকোটের পশ এলাকা কলাবাদের রামধাম সোসাইটির বাড়ির একতলায় থাকতেন ৬৮ বছরের মঞ্জুলা ভিঠলানি ও তার স্বামী নটবরলাল।
দোতলায় থাকতেন তাদের ছেলে আশিস ও তার স্ত্রী নিশা। সোমবার ভোর চারটের সময় আশিসের শ্বাসকষ্ট হওয়ায় নীচতলায় ওষুধ নিতে গিয়েছিলেন নিশা। ছেলের কথা শুনে তাড়াহুড়ো করে দোতলায় যেতে সিঁড়িতে ওঠেন মঞ্জুলা ও তার স্বামী। তবে, ১২৮ কেজি ওজনের মঞ্জুলা পা পিছলে পড়ে যান। পিছনেই ছিলেন তার স্বামী। মঞ্জুলার শরীরের ওজনে একপ্রকার পিষ্ট হয়ে যান নটবরলাল।
তার মাথায় গভীর আঘাত লাগে। দুজনকেই সঙ্গে সঙ্গে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও, কাউকে বাঁচানো যায়নি। পুলিশ জানিয়েছে, সবসময় ছেলের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় থাকা বাবা-মা ছেলের অসুস্থতার খবর পেয়ে তাড়াহুড়ো করে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গিয়েই এ দূর্ঘটনা ঘটে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরানুসারে, ১২৮ কেজির স্ত্রীর চাপে পিষ্ট হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন স্বামী। এ দূর্ঘটনায় স্ত্রীও মারা গেছেন। জানা গেছে, সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় পা পিছলে স্বামীর গায়ের ওপরে পড়ে যান ১২৮ কেজি ওজনের স্ত্রী। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও, দুজনেরই মৃত্যু হয়। গুজরাটের রাজকোটের পশ এলাকা কলাবাদের রামধাম সোসাইটির বাড়ির একতলায় থাকতেন ৬৮ বছরের মঞ্জুলা ভিঠলানি ও তার স্বামী নটবরলাল।
দোতলায় থাকতেন তাদের ছেলে আশিস ও তার স্ত্রী নিশা। সোমবার ভোর চারটের সময় আশিসের শ্বাসকষ্ট হওয়ায় নীচতলায় ওষুধ নিতে গিয়েছিলেন নিশা। ছেলের কথা শুনে তাড়াহুড়ো করে দোতলায় যেতে সিঁড়িতে ওঠেন মঞ্জুলা ও তার স্বামী। তবে, ১২৮ কেজি ওজনের মঞ্জুলা পা পিছলে পড়ে যান। পিছনেই ছিলেন তার স্বামী। মঞ্জুলার শরীরের ওজনে একপ্রকার পিষ্ট হয়ে যান নটবরলাল।
তার মাথায় গভীর আঘাত লাগে। দুজনকেই সঙ্গে সঙ্গে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও, কাউকে বাঁচানো যায়নি। পুলিশ জানিয়েছে, সবসময় ছেলের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তায় থাকা বাবা-মা ছেলের অসুস্থতার খবর পেয়ে তাড়াহুড়ো করে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে গিয়েই এ দূর্ঘটনা ঘটে।
Published in
Khobor Tobor