0 awesome comments!
কুকুরের ডাকে ট্রেনের হর্ন!
জাপানের রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তাদের ট্রেনে বিশেষ হর্ন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই হর্ন কুকুরের ডাকের অনুকরণে প্রচণ্ড শব্দ করবে। বহু গবেষণা করেই এ হর্ন স্থাপনের নিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জানা গেছে, হরিণের সঙ্গে সংঘর্ষ এড়াতে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটির রেলওয়ে সংস্থা।
এ ব্যাপারে টোকিও’র একটি সংবাদপত্রের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, দেশটির জঙ্গলের ভেতর দিয়ে থাকা বিভিন্ন রুটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রায়ই বন্য প্রাণী বিশেষ করে হরিণ প্রাণ হারায়। রাতে প্রাণীরা অপরিচিত ট্রেনের বিকট শব্দে হতবুদ্ধি হয়ে রেল লাইনের উপরই দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে ট্রেনে কাটা পড়ে। কর্তৃপক্ষের দাবি, এমন শব্দের হর্ন শুনলে রেল লাইনের উপরে প্রাণীরা দাঁড়িয়ে থাকলেও পরিচিত কুকুরের ডাক এবং বিকট শব্দ শুনে ভয়ে হলেও পথ ছেড়ে দিতে বাধ্য হবে।
অন্যদিকে আরটিআরআই’র গবেষকেরা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে তারা গভীর রাতে পরীক্ষামূলক ভাবে ট্রেনে কুকুরের ডাকের হর্ন ব্যবহার করে দেখেছেন। এতে রেল লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা হরিণেরা পরিচিত ডাক শুনে দু’ভাগ হয়ে পথ ছেড়ে দিয়েছে বলেও দাবি তাদের।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সব রুটের ট্রেনে যে এই বিশেষ হর্ন বসানো হবে না। জঙ্গলের ভেতর দিয়ে যেসব রুটে হরিণের চলাচল বেশি শুধুমাত্র সেখানেই কুকুরের ডাকের এমন ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে টোকিও’র একটি সংবাদপত্রের বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, দেশটির জঙ্গলের ভেতর দিয়ে থাকা বিভিন্ন রুটে ট্রেনের ধাক্কায় প্রায়ই বন্য প্রাণী বিশেষ করে হরিণ প্রাণ হারায়। রাতে প্রাণীরা অপরিচিত ট্রেনের বিকট শব্দে হতবুদ্ধি হয়ে রেল লাইনের উপরই দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে ট্রেনে কাটা পড়ে। কর্তৃপক্ষের দাবি, এমন শব্দের হর্ন শুনলে রেল লাইনের উপরে প্রাণীরা দাঁড়িয়ে থাকলেও পরিচিত কুকুরের ডাক এবং বিকট শব্দ শুনে ভয়ে হলেও পথ ছেড়ে দিতে বাধ্য হবে।
অন্যদিকে আরটিআরআই’র গবেষকেরা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে তারা গভীর রাতে পরীক্ষামূলক ভাবে ট্রেনে কুকুরের ডাকের হর্ন ব্যবহার করে দেখেছেন। এতে রেল লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা হরিণেরা পরিচিত ডাক শুনে দু’ভাগ হয়ে পথ ছেড়ে দিয়েছে বলেও দাবি তাদের।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সব রুটের ট্রেনে যে এই বিশেষ হর্ন বসানো হবে না। জঙ্গলের ভেতর দিয়ে যেসব রুটে হরিণের চলাচল বেশি শুধুমাত্র সেখানেই কুকুরের ডাকের এমন ব্যবস্থা করা হয়েছে।
Published in
Khobor Tobor