0 awesome comments!
জাপানি পর্ন অভিনেত্রীর বিয়ের খবরে মন ভেঙেছে চীনের
জাপানে মজেছে চীন। তবে কূটনীতিক সম্পর্কে নয়, যৌন সম্পর্কে। প্রায় এক দশক ধরে চিনাদের 'যৌন শিক্ষা' দিচ্ছেন জাপানের পর্ন অভিনেত্রী সোরা ওই। নতুন বছরে চীনাদের কার্যত মন ভেঙে দিয়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন 'যৌন শিক্ষিকা' সোরা।
সম্প্রতি চীনের জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া 'ওয়েবো'-তে ভক্তদের উদ্দেশে বিয়ের আঙটির একটি ছবি প্রকাশ করেন সোরা। তারপরই ভক্তদের অভিমানে ও আবেগে ভাসেন পর্ন অভিনেত্রী।
২০০৯ সালে ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী যুবক-যুবতীদেরকে নিয়ে সমীক্ষা চালায় চীনের পেকিং বিশ্ববিদ্যালয়। তাদের যৌনতা সংক্রান্ত ২২ হাজারেরও বেশি প্রশ্ন দেওয়া হয়। সেই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মাত্র ৪.৪ শতাংশ প্রতিযোগী সঠিক উত্তর দিতে পেরেছেন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যৌন সচেতনতার অভাবের পাশাপাশি এক সন্তান নীতির ফলেও শারীরিক চাহিদায় অনীহা দেখা গিয়েছে চীনা নাগরিকদের মধ্যে।
তবে ইন্টারনেটের দৌলতে চীনা সরকারের কড়া নজরদারি সত্ত্বেও গোপনে জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করে সোরার। চীনা ইউনিভার্সিটি অব হংকংয়ের জাপানি শিক্ষা বিভাগের প্রফেসর ওয়াই-মিং এনজি বলেন, "চীনে সোরা ঠিক সময়ে এসেছিলেন। এ দেশে যখন সোরা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন, সে সময় আস্তে আস্তে বহির্বিশ্বে পা রাখছে চীন। এমনকী যৌনশিক্ষাতেও শিথিল হচ্ছিল সরকার।"
২০১০ সালে টুইটারে অ্যাকাউন্ট খোলেন সোরা। সেই খবর চীনে পৌঁছতেই রীতিমতো ঝড় ওঠে। এমনকী সেই ঝড়ে সেদেশের কমিউনিস্ট সরকারও কিছুটা নড়েচড়ে বসে। চীনা অনুরাগীদের অনুরোধে এর সাত মাস পর 'ওয়েবো'-তে অ্যাকাউন্ট খোলেন এই পর্ন অভিনেত্রী। ১.৮ কোটি মানুষ চীনের এই সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে তাঁর ফোলোয়ার।
সম্প্রতি সেই অ্যাকাউন্টেই এনগেজমেন্ট রিং-এর ছবি পোস্ট করেন সোরা। আর সেই ছবি দেখে এক ভক্ত বলেন, "তোমাকে দেখে আমরা বড় হয়েছি। তুমিই যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা তা সাপোর্ট করব।" ২০১১ সালে 'পর্নোগ্রাফি ক্যারিয়ার' থেকে অবসর নেন সোরা। এই মুহূর্তে গান এবং অভিনয়ে মেতে আছেন 'চিনা আইকন' সোরা।
সম্প্রতি চীনের জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া 'ওয়েবো'-তে ভক্তদের উদ্দেশে বিয়ের আঙটির একটি ছবি প্রকাশ করেন সোরা। তারপরই ভক্তদের অভিমানে ও আবেগে ভাসেন পর্ন অভিনেত্রী।
২০০৯ সালে ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী যুবক-যুবতীদেরকে নিয়ে সমীক্ষা চালায় চীনের পেকিং বিশ্ববিদ্যালয়। তাদের যৌনতা সংক্রান্ত ২২ হাজারেরও বেশি প্রশ্ন দেওয়া হয়। সেই সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মাত্র ৪.৪ শতাংশ প্রতিযোগী সঠিক উত্তর দিতে পেরেছেন। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যৌন সচেতনতার অভাবের পাশাপাশি এক সন্তান নীতির ফলেও শারীরিক চাহিদায় অনীহা দেখা গিয়েছে চীনা নাগরিকদের মধ্যে।
তবে ইন্টারনেটের দৌলতে চীনা সরকারের কড়া নজরদারি সত্ত্বেও গোপনে জনপ্রিয়তা বাড়তে শুরু করে সোরার। চীনা ইউনিভার্সিটি অব হংকংয়ের জাপানি শিক্ষা বিভাগের প্রফেসর ওয়াই-মিং এনজি বলেন, "চীনে সোরা ঠিক সময়ে এসেছিলেন। এ দেশে যখন সোরা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন, সে সময় আস্তে আস্তে বহির্বিশ্বে পা রাখছে চীন। এমনকী যৌনশিক্ষাতেও শিথিল হচ্ছিল সরকার।"
২০১০ সালে টুইটারে অ্যাকাউন্ট খোলেন সোরা। সেই খবর চীনে পৌঁছতেই রীতিমতো ঝড় ওঠে। এমনকী সেই ঝড়ে সেদেশের কমিউনিস্ট সরকারও কিছুটা নড়েচড়ে বসে। চীনা অনুরাগীদের অনুরোধে এর সাত মাস পর 'ওয়েবো'-তে অ্যাকাউন্ট খোলেন এই পর্ন অভিনেত্রী। ১.৮ কোটি মানুষ চীনের এই সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে তাঁর ফোলোয়ার।
সম্প্রতি সেই অ্যাকাউন্টেই এনগেজমেন্ট রিং-এর ছবি পোস্ট করেন সোরা। আর সেই ছবি দেখে এক ভক্ত বলেন, "তোমাকে দেখে আমরা বড় হয়েছি। তুমিই যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা তা সাপোর্ট করব।" ২০১১ সালে 'পর্নোগ্রাফি ক্যারিয়ার' থেকে অবসর নেন সোরা। এই মুহূর্তে গান এবং অভিনয়ে মেতে আছেন 'চিনা আইকন' সোরা।
Published in
Khobor Tobor