0 awesome comments!
লিঙ্গ পাল্টে বিয়ে করতে চান এই রূপান্তরকামী যুগল!
এক অন্য রকম প্রেমের গল্প এটি। যার শুরু হয়েছিল লিঙ্গ পরিবর্তনের জন্য সহায়ক ক্লিনিকে।
সেই প্রেম এখন শুভ পরিণতিতে রূপ নিতে চলেছে। যা সম্পন্ন হল সুকন্যা আর আরভের বিয়ের সিদ্ধান্তে। আরভ আপুকুটান মেয়ে হিসেবে জন্মেছিলেন। সুকন্যা কৃষ্ণা ছেলে হিসেবে জন্মেছিলেন। তিন বছর আগে তারা লিঙ্গ পরিবর্তনের পরে মুম্বাইয়ের একটি ক্লিনিকে গিয়েছিলেন। সেখানে তাদের একে অপরকে ভাল লেগে যায়। একে অন্যের ফোন নাম্বার বিনিময় করেন। এখন তারা বিয়ে করতে চান।
তিন দশক মেয়ে হিসেবে কাটিয়ে ছেলে হয়েছেন কুটান। তিনি বলেছেন, ‘আমি সারাজীবন সুকন্যার সঙ্গে কাটিয়ে দিতে চাই। ’ তাদের বিয়েতে জটিলতা আছে মানছেন সুকন্যারা। ভারতের কেরালা সরকারের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। তাদের একটাই চিন্তা, মানুষ এই বিয়ে কীভাবে নেবে।
কৃষ্ণ জানান, ‘রুপান্তরকামী সমাজে এমনকি হিজরাদের প্রতিদিন অবমাননার শিকার হতে হয়েছে। তাদের নিয়ে পরিবারও চিন্তিত থাকে। সমাজে সংস্কারের সময় এসেছে। ’
ভারতে রূপান্তরকামীদের কেউ চাকরি দিতে চায় না। লিঙ্গ পরিবর্তনের পরে দুবাই যাওয়ার ভিসা দেওয়া হয়নি কুটানকে। এদিকে বিয়েটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন কৃষ্ণা।
তার কথায়, ‘আমরা মানুষের বিরূপ মতামত শুনছি। আমরা সমাজে উদাহরণ তৈরি করতে চাই। যুব রূপান্তরকামীরা আমাদের গল্পে অনুপ্রেরণা পাবে। ’ বিয়ের পরে সন্তান দত্তক নিতে চান তারা।
সেই প্রেম এখন শুভ পরিণতিতে রূপ নিতে চলেছে। যা সম্পন্ন হল সুকন্যা আর আরভের বিয়ের সিদ্ধান্তে। আরভ আপুকুটান মেয়ে হিসেবে জন্মেছিলেন। সুকন্যা কৃষ্ণা ছেলে হিসেবে জন্মেছিলেন। তিন বছর আগে তারা লিঙ্গ পরিবর্তনের পরে মুম্বাইয়ের একটি ক্লিনিকে গিয়েছিলেন। সেখানে তাদের একে অপরকে ভাল লেগে যায়। একে অন্যের ফোন নাম্বার বিনিময় করেন। এখন তারা বিয়ে করতে চান।
তিন দশক মেয়ে হিসেবে কাটিয়ে ছেলে হয়েছেন কুটান। তিনি বলেছেন, ‘আমি সারাজীবন সুকন্যার সঙ্গে কাটিয়ে দিতে চাই। ’ তাদের বিয়েতে জটিলতা আছে মানছেন সুকন্যারা। ভারতের কেরালা সরকারের কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। তাদের একটাই চিন্তা, মানুষ এই বিয়ে কীভাবে নেবে।
কৃষ্ণ জানান, ‘রুপান্তরকামী সমাজে এমনকি হিজরাদের প্রতিদিন অবমাননার শিকার হতে হয়েছে। তাদের নিয়ে পরিবারও চিন্তিত থাকে। সমাজে সংস্কারের সময় এসেছে। ’
ভারতে রূপান্তরকামীদের কেউ চাকরি দিতে চায় না। লিঙ্গ পরিবর্তনের পরে দুবাই যাওয়ার ভিসা দেওয়া হয়নি কুটানকে। এদিকে বিয়েটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন কৃষ্ণা।
তার কথায়, ‘আমরা মানুষের বিরূপ মতামত শুনছি। আমরা সমাজে উদাহরণ তৈরি করতে চাই। যুব রূপান্তরকামীরা আমাদের গল্পে অনুপ্রেরণা পাবে। ’ বিয়ের পরে সন্তান দত্তক নিতে চান তারা।
Published in
Khobor Tobor