0 awesome comments!
শততম টেস্টে টাইগারদের ঐতিহাসিক জয়
টেস্টে ক্রিকেটের ইতিহাসে শততম টেস্টে জয়ের রেকর্ড খুব বেশি নেই। নিজেদের শততম টেস্টে ভারত, ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দেশকেও পরাজয়ের স্বাদ মেনে নিতে হয়েছে। শ্রীলঙ্কা তাদের নিজেদের শততম টেস্টে এই কলম্বোতেই পাকিস্তানের কাছে ৫ উইকেটে হেরে গিয়েছিল। তবে আজ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেদের শততম টেস্টে ঐতিহাসিক জয় তুলে নিয়ে চতুর্থ দল হিসেবে এক অনন্য মাইলফলক স্পর্শ করলো টাইগাররা। এর আগে শততম টেস্টে জয় পেয়েছিল অস্ট্রেলিয়া, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও পাকিস্তান।
কলম্বো টেস্টের পঞ্চম দিনে ১৩৯ রানের লিডটা বড় করার লক্ষ্যে ব্যাট হাতে মাঠে নামে শ্রীলঙ্কা। তাতে প্রথম আঘাত হানেন মিরাজ। দলীয় ৩১৮ রানে দিলরুয়ান পেরেরাকে ব্যক্তিগত ৫০ রানে রান আউটের ফাঁদে ফেলেন তিনি। এরপর মাত্র এক রান যোগ করতে সাকিবের বলে মোসাদ্দেকের তালুবন্দী হন লাকমল। তিনি করেন ৪২ রান। আর সেই সঙ্গে জয়ের জন্য বাংলাদেশের টার্গেট হয় ১৯১ রান।
১৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই সৌম্য ও ইমরুলের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। আবারও পরাজয়ের মেঘ জমতে শুরু করে টাইগার শিবিরে। তবে তামিম ইকবাল এবং সাব্বির রহমানের জুটির ব্যাটিংয়ের ওপর ভর করে লড়াইয়ে ফেরে টাইগাররা। তামিম ইকবালের আউটের মধ্যে দিয়ে ১০৯ রানের এই জুটির অবসান ঘটে। ১২৫ বলে ৮২ রান করে পেরেরার বলে চান্দিমালের তালুবন্দী হয়ে সাজঘরে ফেরেন তামিম। তামিমের বিদায়ের পর সাব্বির রহমানও দ্রুত ফিরে যান। সাব্বির ৭৬ বলে ৪১ রান করে পেরেরার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে বিদায় নেন।
এরপর হাল ধরেন দলের দুই প্রধান কাণ্ডারি সাকিব আল হাসান ও অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। এই জুটিতে আসে আরও মুল্যবান ১৯ রান। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৩ বলে ১৫ রানের মাথায় দুর্ভাগ্যজনকভাবে পেরেরার বলে বোল্ড আউট হয়ে যান সাকিব আল হাসান। সাকিবের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন অভিষেক টেস্টেই প্রথম ইনিংসে অর্ধশতকের ইনিংস হাঁকানো মোসাদ্দেক হোসেন। অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ও মোসাদ্দেকের জুটি বাংলাদেশকে তাদের শততম টেস্টে ঐতিহাসিক জয়ের কাছাকাছি এনে দেয়। মোসাদ্দেক ১৩ রানে বিদায় নেন। তখন দলের প্রয়োজন ২ রান। এরপর ক্রিজে আসেন মেহেদি হাসান মিরাজ। মুশফিকুর রহিম ২২ রানে ও মেহেদি মিরাজ ২ রানে অপরাজিত থেকে চার উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।
কলম্বো টেস্টের পঞ্চম দিনে ১৩৯ রানের লিডটা বড় করার লক্ষ্যে ব্যাট হাতে মাঠে নামে শ্রীলঙ্কা। তাতে প্রথম আঘাত হানেন মিরাজ। দলীয় ৩১৮ রানে দিলরুয়ান পেরেরাকে ব্যক্তিগত ৫০ রানে রান আউটের ফাঁদে ফেলেন তিনি। এরপর মাত্র এক রান যোগ করতে সাকিবের বলে মোসাদ্দেকের তালুবন্দী হন লাকমল। তিনি করেন ৪২ রান। আর সেই সঙ্গে জয়ের জন্য বাংলাদেশের টার্গেট হয় ১৯১ রান।
১৯১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই সৌম্য ও ইমরুলের উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। আবারও পরাজয়ের মেঘ জমতে শুরু করে টাইগার শিবিরে। তবে তামিম ইকবাল এবং সাব্বির রহমানের জুটির ব্যাটিংয়ের ওপর ভর করে লড়াইয়ে ফেরে টাইগাররা। তামিম ইকবালের আউটের মধ্যে দিয়ে ১০৯ রানের এই জুটির অবসান ঘটে। ১২৫ বলে ৮২ রান করে পেরেরার বলে চান্দিমালের তালুবন্দী হয়ে সাজঘরে ফেরেন তামিম। তামিমের বিদায়ের পর সাব্বির রহমানও দ্রুত ফিরে যান। সাব্বির ৭৬ বলে ৪১ রান করে পেরেরার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে বিদায় নেন।
এরপর হাল ধরেন দলের দুই প্রধান কাণ্ডারি সাকিব আল হাসান ও অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। এই জুটিতে আসে আরও মুল্যবান ১৯ রান। কিন্তু ব্যক্তিগত ৪৩ বলে ১৫ রানের মাথায় দুর্ভাগ্যজনকভাবে পেরেরার বলে বোল্ড আউট হয়ে যান সাকিব আল হাসান। সাকিবের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন অভিষেক টেস্টেই প্রথম ইনিংসে অর্ধশতকের ইনিংস হাঁকানো মোসাদ্দেক হোসেন। অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ও মোসাদ্দেকের জুটি বাংলাদেশকে তাদের শততম টেস্টে ঐতিহাসিক জয়ের কাছাকাছি এনে দেয়। মোসাদ্দেক ১৩ রানে বিদায় নেন। তখন দলের প্রয়োজন ২ রান। এরপর ক্রিজে আসেন মেহেদি হাসান মিরাজ। মুশফিকুর রহিম ২২ রানে ও মেহেদি মিরাজ ২ রানে অপরাজিত থেকে চার উইকেটের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন।
Published in
Talk of the nation