0 awesome comments!
গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে, আসরেই বরকে ধোলাই প্রথম স্ত্রীর
বিয়ের আসরে সবাই হই-হুল্লোড়ে ব্যস্ত। বিয়ের আসরে শেরওয়ানি পরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বর। নিয়মমাফিক সবকিছু চলছে। এমন সময় আসরে প্রবেশ করলেন এক নারী। একেবারে রণরঙ্গিনী মূর্তি। এসেই কোন কথাবার্তা ছাড়া ঝাঁপিয়ে পড়লেন বরের উপর। চলল রীতিমতো ধোলাই, ধস্তাধস্তি। নারীর দাবি, বিয়ে করতে আসা বর আসলে হচ্ছে তার স্বামী। তাকে না জানিয়েই হাঁটুর বয়সী মেয়ের সঙ্গে ফের বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন তিনি। আর তাই তার এই ‘অ্যাকশন’। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের লুধিয়ানায়।
জানা যাচ্ছে, এই বিয়ের পাত্র ছিলেন ৪২ বছরের বিশাল কুমার সোনু। আর কনের বয়স ২৪। মলহার রোডের এক রেস্তরাঁয় বসেছিল বিয়ের আসর। সেখানেই হাজির হন রাখি নামে ওই নারী। চড়াও হন বরের উপর। ঘটনায় হকচকিয়ে যান বরপক্ষ ও কনেপক্ষের লোকজনরা। বিস্মিত অতিথি-অভ্যাগতরাও। রাখি নামে ওই নারীর দাবি, সোনু আসলে বিবাহিত।
পরে রাখির ভাই জানান, সোনুর সঙ্গেই রাখির বিয়ে হয়েছিল বছর ১৮ আগে। ১৩ বছরের সন্তানও রয়েছে তাঁদের। কিন্তু দাম্পত্যে অশান্তির জেরে রাখি বাবার বাড়িতে গিয়ে থাকতেন। সেই ফাঁকেই দ্বিতীয় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন সোনু। খবর পেয়ে সোজা বিয়ের আসরেই গিয়ে চড়াও হন রাখি।
এদিকে নতুন কনের পরিবারও ঘটনায় বিস্মিত। সোনু যে বিবাহিত তা তারা জানতেন। তবে প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর ডিভোর্স হয়েছিল বলেই দাবি করেছিলেন সোনু। ফলে বিয়েতে আর আপত্তি করেননি। কিন্তু রাখির দাবি, সোনুর সঙ্গে তাঁর ডিভোর্স হয়নি। আইনত তিনিই সোনুর স্ত্রী। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছিল পুলিশ। পুরো ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
জানা যাচ্ছে, এই বিয়ের পাত্র ছিলেন ৪২ বছরের বিশাল কুমার সোনু। আর কনের বয়স ২৪। মলহার রোডের এক রেস্তরাঁয় বসেছিল বিয়ের আসর। সেখানেই হাজির হন রাখি নামে ওই নারী। চড়াও হন বরের উপর। ঘটনায় হকচকিয়ে যান বরপক্ষ ও কনেপক্ষের লোকজনরা। বিস্মিত অতিথি-অভ্যাগতরাও। রাখি নামে ওই নারীর দাবি, সোনু আসলে বিবাহিত।
পরে রাখির ভাই জানান, সোনুর সঙ্গেই রাখির বিয়ে হয়েছিল বছর ১৮ আগে। ১৩ বছরের সন্তানও রয়েছে তাঁদের। কিন্তু দাম্পত্যে অশান্তির জেরে রাখি বাবার বাড়িতে গিয়ে থাকতেন। সেই ফাঁকেই দ্বিতীয় বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন সোনু। খবর পেয়ে সোজা বিয়ের আসরেই গিয়ে চড়াও হন রাখি।
এদিকে নতুন কনের পরিবারও ঘটনায় বিস্মিত। সোনু যে বিবাহিত তা তারা জানতেন। তবে প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর ডিভোর্স হয়েছিল বলেই দাবি করেছিলেন সোনু। ফলে বিয়েতে আর আপত্তি করেননি। কিন্তু রাখির দাবি, সোনুর সঙ্গে তাঁর ডিভোর্স হয়নি। আইনত তিনিই সোনুর স্ত্রী। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছিল পুলিশ। পুরো ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে।
Published in
Khobor Tobor