0 awesome comments!
৮ হাজার আল কায়েদা জঙ্গির কথা জানালেন তথ্যমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় নিহত আল কায়েদা প্রধান বিন লাদেনের কাছে প্রশিক্ষণ নেওয়া অন্তত ৮ হাজার জঙ্গির তৎপরতার কারণে বাংলাদেশকে ভয়াবহ সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকিতে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। সামরিক স্বৈরাচারী ফোর্স, দেশীয় সন্ত্রাসী ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে সংযোগ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ তাদের সবার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তবে বড় কোনও সন্ত্রাসী হামলার শঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পরিচালিত বিভিন্ন অভিযান গণতান্ত্রিক সংবিধানের সীমার আওতাতেই পরিচালিত হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। হাসানুল হক ইনু
সরকারি বাসভবনে বিদেশি সাংবাদিকদের দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু খবরটি নিশ্চিত করেছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেছেন বাংলাদেশে কয়েক হাজার আল কায়েদা-প্রশিক্ষিত উগ্রপন্থী রয়েছে যাদের আন্তর্জাতিক সশস্ত্র গোষ্ঠীর পাশাপাশি সামরিক স্বৈরাচার বাহিনী সঙ্গে যোগসাজশ রয়েছে। ইনু সাংবাদিকদের বলেন, ‘আফগানিস্তানে ওসামা বিন লাদেন অন্তত ৮ হাজার বাংলাদেশিকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সেইসব বাংলাদেশি দেশে ফেরার পর থেকে সন্ত্রাসীদের হুমকি চরমে পৌঁছেছে। সামরিক স্বৈরাচার বাহিনী, দেশীয় সন্ত্রাসী ও বাংলাদেশে নিয়োজিত আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে সংযোগ রয়েছে এবং আমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।’
হাসানুল হক ইনু দাবি করেছেন, গণহারে সন্ত্রাসী হামলা প্রতিহত করতে সরকার সফল হয়েছে। একের পর এক ব্লগার ও সেক্যুলার অ্যাক্টিভিস্টদের হত্যার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন এ ধরনের লোন উলফ স্টাইলের (যখন কোনও সন্ত্রাসী কোনও ব্যক্তি বা সংগঠনের দ্বারা উদ্ধুব্ধ হয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালান তখন তাকে লোন উলফ সন্ত্রাসী বলা হয়) সন্ত্রাসী হামলা সম্পর্কে আগে থেকে আঁচ করা কঠিন।
ইনু বলেন, ‘কেউই পুরোপুরিভাবে নিরাপদ হতে পারে না। ব্রাসেলস ও প্যারিসে যে ধরনের হামলা হয়েছে সে রকম বড় ধরনের কোনও হামলা যেন সন্ত্রাসীরা না চালাতে পারে তা আমরা নিশ্চিত করতে পেরেছি।’
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দল বিএনপির মধ্যে দৃশ্যত বিরোধ থাকলেও সন্ত্রাসী হামলা মোকাবিলার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করে থাকে এবং আলোচনার দরজা খোলা থাকে।
বাংলাদেশ থেকে খুব কম সময়ের মধ্যে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করা যাবে এমন আশা জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারাজীবন আমি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়েছি। আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম এবং ১০ হাজার গেরিলা যোদ্ধাবিশিষ্ট একটি ব্যাটালিয়নকে নেতৃত্ব দিয়েছি। বাংলাদেশে আমরা সন্ত্রাসবাদকে পরাজিত করব।’
সরকারি বাসভবনে বিদেশি সাংবাদিকদের দেওয়া সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু খবরটি নিশ্চিত করেছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেছেন বাংলাদেশে কয়েক হাজার আল কায়েদা-প্রশিক্ষিত উগ্রপন্থী রয়েছে যাদের আন্তর্জাতিক সশস্ত্র গোষ্ঠীর পাশাপাশি সামরিক স্বৈরাচার বাহিনী সঙ্গে যোগসাজশ রয়েছে। ইনু সাংবাদিকদের বলেন, ‘আফগানিস্তানে ওসামা বিন লাদেন অন্তত ৮ হাজার বাংলাদেশিকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিলেন। সেইসব বাংলাদেশি দেশে ফেরার পর থেকে সন্ত্রাসীদের হুমকি চরমে পৌঁছেছে। সামরিক স্বৈরাচার বাহিনী, দেশীয় সন্ত্রাসী ও বাংলাদেশে নিয়োজিত আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে সংযোগ রয়েছে এবং আমরা তাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছি।’
হাসানুল হক ইনু দাবি করেছেন, গণহারে সন্ত্রাসী হামলা প্রতিহত করতে সরকার সফল হয়েছে। একের পর এক ব্লগার ও সেক্যুলার অ্যাক্টিভিস্টদের হত্যার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন এ ধরনের লোন উলফ স্টাইলের (যখন কোনও সন্ত্রাসী কোনও ব্যক্তি বা সংগঠনের দ্বারা উদ্ধুব্ধ হয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালান তখন তাকে লোন উলফ সন্ত্রাসী বলা হয়) সন্ত্রাসী হামলা সম্পর্কে আগে থেকে আঁচ করা কঠিন।
ইনু বলেন, ‘কেউই পুরোপুরিভাবে নিরাপদ হতে পারে না। ব্রাসেলস ও প্যারিসে যে ধরনের হামলা হয়েছে সে রকম বড় ধরনের কোনও হামলা যেন সন্ত্রাসীরা না চালাতে পারে তা আমরা নিশ্চিত করতে পেরেছি।’
দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও বিরোধী দল বিএনপির মধ্যে দৃশ্যত বিরোধ থাকলেও সন্ত্রাসী হামলা মোকাবিলার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলো একে অপরকে সহযোগিতা করে থাকে এবং আলোচনার দরজা খোলা থাকে।
বাংলাদেশ থেকে খুব কম সময়ের মধ্যে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করা যাবে এমন আশা জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সারাজীবন আমি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়েছি। আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম এবং ১০ হাজার গেরিলা যোদ্ধাবিশিষ্ট একটি ব্যাটালিয়নকে নেতৃত্ব দিয়েছি। বাংলাদেশে আমরা সন্ত্রাসবাদকে পরাজিত করব।’
Published in
Talk of the nation