0 awesome comments!
পতিতালয় চালাবেন যৌনকর্মীরাই, উদ্বোধন করলেন মেয়র
নেদারল্যান্ডসের আমস্টারড্যাম শহরে খোলা হয়েছে নতুন পতিতালয়, যা পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন খোদ যৌনকর্মীরাই। আর এই ব্যতিক্রমী সরকারি উদ্যোগের নেতৃত্ব দিলেন স্বয়ং মেয়র। সম্প্রতি প্রকল্পটি উদ্বোধন করেছেন শহরের মেয়র এবেরহার্ড ভ্যান ডার লান। দেশের যৌনশিল্পকে অপরাধীদের কব্জা থেকে বাঁচাতে এবং যৌনকর্মীদের কাজের পরিবেশ উন্নত করতে দীর্ঘ দিনের প্রচেষ্টার ফল এই প্রকল্প। এর ফলে কোনো মধ্যস্থতাকারী যৌনকর্মীদের রোজগারে ভাগ বসাতে পারবে না।
মোট চারটি ভবন নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এই প্রকল্প। জানা গেছে, এখানে প্রায় ৪০ জন যৌনকর্মী তাঁদের পরিষেবা দিতে পারবেন। ভবনের 'জানলা' এক সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন ১৪ জন যৌনকর্মী। প্রায় এক দশক আগে কুখ্যাত সমাজবিরোধী ফ্যাট চার্লস গিয়ার্টসের থেকে সম্পত্তিটি কিনে নেয় পৌরসভা। প্রকল্পটিতে মেয়রের হস্তক্ষেপের কারণে তা 'বপৌর পতিতালয়' নামে পরিচিত হয়েছে। সমগ্র প্রকল্পটি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে যৌনকর্মীদের সংগঠন 'মাই রেড লাইট'।
সংগঠনের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে, পতিতালয়ের প্রতিটি ঘর সাজিয়েছে এক ইন্টিরিয়র ডেকরেশন সংস্থা। মোট দুই রকম ঘর এখানে রয়েছে-- সাধারণ ও ডিলাক্স। এছাড়া রয়েছে বিশেষ ভাবে শারীরিক সক্ষম গ্রাহকদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা। জানা গেছে, পতিতালয় থেকে আয়ের একটি অংশ যৌনকর্মীদের উন্নয়নের কাজে ব্যবহার করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০০০ সাল থেকে নেদারল্যান্ডসে যৌনশিল্প বৈধতা লাভ করেছে। তবে এই ব্যবসায়ে জড়িতদের সরকারি লাইসেন্স পাওয়া এবং পুর আইন মেনে চলা বাধ্যতামূলক। প্রশাসনের দাবি, পুর উদ্যোগের ফলে দেশের যৌনশিল্প আরও স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠবে।
মোট চারটি ভবন নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে এই প্রকল্প। জানা গেছে, এখানে প্রায় ৪০ জন যৌনকর্মী তাঁদের পরিষেবা দিতে পারবেন। ভবনের 'জানলা' এক সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন ১৪ জন যৌনকর্মী। প্রায় এক দশক আগে কুখ্যাত সমাজবিরোধী ফ্যাট চার্লস গিয়ার্টসের থেকে সম্পত্তিটি কিনে নেয় পৌরসভা। প্রকল্পটিতে মেয়রের হস্তক্ষেপের কারণে তা 'বপৌর পতিতালয়' নামে পরিচিত হয়েছে। সমগ্র প্রকল্পটি পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে যৌনকর্মীদের সংগঠন 'মাই রেড লাইট'।
সংগঠনের ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে, পতিতালয়ের প্রতিটি ঘর সাজিয়েছে এক ইন্টিরিয়র ডেকরেশন সংস্থা। মোট দুই রকম ঘর এখানে রয়েছে-- সাধারণ ও ডিলাক্স। এছাড়া রয়েছে বিশেষ ভাবে শারীরিক সক্ষম গ্রাহকদের জন্য পৃথক ব্যবস্থা। জানা গেছে, পতিতালয় থেকে আয়ের একটি অংশ যৌনকর্মীদের উন্নয়নের কাজে ব্যবহার করা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০০০ সাল থেকে নেদারল্যান্ডসে যৌনশিল্প বৈধতা লাভ করেছে। তবে এই ব্যবসায়ে জড়িতদের সরকারি লাইসেন্স পাওয়া এবং পুর আইন মেনে চলা বাধ্যতামূলক। প্রশাসনের দাবি, পুর উদ্যোগের ফলে দেশের যৌনশিল্প আরও স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠবে।
Published in
Khobor Tobor