0 awesome comments!
জাপানের রাস্তায় ঘুরছে সুনামিতে মৃত মানুষের আত্মা!
২০১১ সালে বিধ্বংসী সুনামি এবং ভূমিকম্পে জাপানে প্রায় ১৮ হাজার মানুষ মারা গিয়েছিলো। সম্প্রতি শোনা যাচ্ছে, সেই সমস্ত মৃত মানুষদের অশরীরী আত্মা ঘুরে বেড়াচ্ছে জাপানের রাস্তাঘাটে। মধ্যরাতের জাপানে তাদের নাকি দেখা মিলছে যখন তখন। ২০০৪ সালে একটি সুনামি এশিয়া মহাদেশের বিস্তীর্ণ অংশে প্রবল ক্ষয়ক্ষতি করে।
২০১১ সালে আবার একটি ভূমিকম্প এবং তার ফলে তৈরি হওয়া প্রবল জলোচ্ছ্বাস আছড়ে পড়ে জাপানের সমুদ্রতটে। বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। প্রাণহানি হয় অজস্র। সেই ভয়াবহ স্মৃতি এখনও ভুলতে পারেননি জাপানের মানুষ। কারণ তাঁদের অশরীরী আত্মা এখনও নাকি ঘুরে বেড়াচ্ছে জাপানের রাস্তাঘাটে। জাপানের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটে যাওয়া নানা অলৌকিক ঘটনার কথা প্রকাশ পাচ্ছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও। আন্তর্জাতিক স্তরে সবথেকে বেশি প্রচার পেয়েছে জাপানের ট্যাক্সি চালকদের ভৌতিক অভিজ্ঞতার কথা। তাদের ট্যাক্সিতে নাকি ভৌতিক যাত্রীরা উঠছেন। গন্তব্যস্থল হিসেবে তারা নাম করছেন সুনামিতে ধ্বংস হয়ে যাওয়া কোনও অঞ্চলের।
তারপর গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর পর ট্যাক্সি ড্রাইভাররা পিছন ফিরে দেখছেন, যাত্রী উধাও হয়ে গেছে। সেন্ডাই-এর এক ট্যাক্সি চালক যেমন বলছেন, দিন কয়েক আগে অত্যন্ত দুঃখী চেহারার এক ভদ্রলোক তার ট্যাক্সিতে ওঠেন। তিনি যেতে চান এমন একটি বাড়িতে, সুনামিতে যেটি ভূমিসাৎ হয়ে গেছে। মনে একটু দ্বিধা জাগলেও বিনা বাক্যব্যয়ে ট্যাক্সি চালক গাড়ি নিয়ে যান নির্দিষ্ট গন্তব্যে। তারপর ভাড়ার জন্য পিছন ঘুরতেই দেখেন, পিছনের সিট ফাঁকা। অথচ ট্যাক্সি মাঝপথে কোথাও থামেনি। ট্যাক্সির দরজাও খোলা হয়নি। মনস্তাত্ত্বিকরা বলছেন, সমস্ত বিষয়টিই কাকতালীয় কিছু ঘটনা এবং মানসিক বৈকল্যের পরিণাম।
এই ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং বিপুল প্রাণহানি যখন ঘটে, তখন মানুষের মনে একটা ব্যাপক প্রভাব পড়ে তার। বহুদিন পর্যন্ত মানুষ সেই আঘাত সামলে উঠতে পারে না। ফলে সেই সময় মাস হ্যালুসিনেশন বা গণ দৃষ্টি বিভ্রমের মতো ঘটনা ঘটা অত্যন্ত স্বাভাবিক। জাপানের সাধারণ মানুষ অবশ্য এই সমস্ত বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন। তাদের অধিকাংশেরই ধারণা, মৃত মানুষের আত্মারা খুঁজে বেড়াচ্ছে তাদের হারানো ঘরবাড়ি আর প্রিয়জনকে। সেইসব আত্মা থেকে তেমন ক্ষতির আশঙ্কা অবশ্য দেখছেন না সাধারণ মানুষ। কিন্তু ভয় একটা রয়েই গেছে। সেই সঙ্গে রয়েছে অপঘাতে চলে যাওয়া মানুষগুলোর প্রতি সহানুভূতি। সব মিলিয়ে রহস্য ক্রমেই ঘনীভূত হচ্ছে মধ্যরাতের জাপানের রাস্তাঘাটে।
২০১১ সালে আবার একটি ভূমিকম্প এবং তার ফলে তৈরি হওয়া প্রবল জলোচ্ছ্বাস আছড়ে পড়ে জাপানের সমুদ্রতটে। বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। প্রাণহানি হয় অজস্র। সেই ভয়াবহ স্মৃতি এখনও ভুলতে পারেননি জাপানের মানুষ। কারণ তাঁদের অশরীরী আত্মা এখনও নাকি ঘুরে বেড়াচ্ছে জাপানের রাস্তাঘাটে। জাপানের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটে যাওয়া নানা অলৌকিক ঘটনার কথা প্রকাশ পাচ্ছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমেও। আন্তর্জাতিক স্তরে সবথেকে বেশি প্রচার পেয়েছে জাপানের ট্যাক্সি চালকদের ভৌতিক অভিজ্ঞতার কথা। তাদের ট্যাক্সিতে নাকি ভৌতিক যাত্রীরা উঠছেন। গন্তব্যস্থল হিসেবে তারা নাম করছেন সুনামিতে ধ্বংস হয়ে যাওয়া কোনও অঞ্চলের।
তারপর গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর পর ট্যাক্সি ড্রাইভাররা পিছন ফিরে দেখছেন, যাত্রী উধাও হয়ে গেছে। সেন্ডাই-এর এক ট্যাক্সি চালক যেমন বলছেন, দিন কয়েক আগে অত্যন্ত দুঃখী চেহারার এক ভদ্রলোক তার ট্যাক্সিতে ওঠেন। তিনি যেতে চান এমন একটি বাড়িতে, সুনামিতে যেটি ভূমিসাৎ হয়ে গেছে। মনে একটু দ্বিধা জাগলেও বিনা বাক্যব্যয়ে ট্যাক্সি চালক গাড়ি নিয়ে যান নির্দিষ্ট গন্তব্যে। তারপর ভাড়ার জন্য পিছন ঘুরতেই দেখেন, পিছনের সিট ফাঁকা। অথচ ট্যাক্সি মাঝপথে কোথাও থামেনি। ট্যাক্সির দরজাও খোলা হয়নি। মনস্তাত্ত্বিকরা বলছেন, সমস্ত বিষয়টিই কাকতালীয় কিছু ঘটনা এবং মানসিক বৈকল্যের পরিণাম।
এই ধরনের প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং বিপুল প্রাণহানি যখন ঘটে, তখন মানুষের মনে একটা ব্যাপক প্রভাব পড়ে তার। বহুদিন পর্যন্ত মানুষ সেই আঘাত সামলে উঠতে পারে না। ফলে সেই সময় মাস হ্যালুসিনেশন বা গণ দৃষ্টি বিভ্রমের মতো ঘটনা ঘটা অত্যন্ত স্বাভাবিক। জাপানের সাধারণ মানুষ অবশ্য এই সমস্ত বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট নন। তাদের অধিকাংশেরই ধারণা, মৃত মানুষের আত্মারা খুঁজে বেড়াচ্ছে তাদের হারানো ঘরবাড়ি আর প্রিয়জনকে। সেইসব আত্মা থেকে তেমন ক্ষতির আশঙ্কা অবশ্য দেখছেন না সাধারণ মানুষ। কিন্তু ভয় একটা রয়েই গেছে। সেই সঙ্গে রয়েছে অপঘাতে চলে যাওয়া মানুষগুলোর প্রতি সহানুভূতি। সব মিলিয়ে রহস্য ক্রমেই ঘনীভূত হচ্ছে মধ্যরাতের জাপানের রাস্তাঘাটে।
Published in
Khobor Tobor