0 awesome comments!
আইএস পিছু হঠতেই ভিড় সেলুনে
জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টে (আইএস) পিছু হঠতেই হাসি ফুটেছে উত্তর ইরাকের মসুল লাগোয়া শহর তালকাইফের মেহমুদ ফাদিলের মুখে। আর খুশি হবেন না-ই বা কেন! তার সেলুনে গ্রাহকদের ভিড় যে উপছে পড়ছে। ইরাকি সেনার দাপটে উত্তর ইরাকে তাদের সবচেয়ে শক্ত ঘাঁটি ছেড়ে পিছু হঠছে আইএস। ইতিমধ্যেই তালকাইফের মতো মসুল লাগোয়া শহরগুলির নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনা।
মুক্তির স্বাদ পেয়েই সেখানকার বাসিন্দারা ছুটছেন ফাদিলের সেলুনে। কারণ এতদিন আইএস-এর ফতোয়া ছিল, দাড়ি কাটা ধর্মবিরুদ্ধ কাজ। তাই ফাদিল যদি কারও দাড়ি কাটেন, তাহলে তার হাত কেটে দেওয়া হবে। এখন আতঙ্কমুক্ত আদিল ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দাড়ি কেটে চলেছেন। শুধু তার নিজের শহর তালকাইফই নয়। গ্রাহক আসছেন আশপাশের শহর থেকেও।
কারণ সেখান থেকেও তো আইএস বিদায় নিয়েছে। ফাদিল বলছেন, ‘এতদিন দাড়ি কাটতাম লুকিয়ে লুকিয়ে। জঙ্গিরা আসলে বলতাম, আমি দাড়ি নয়, শুধু চুলই কাটি। অনেকবার ওরা সাধারণ গ্রাহক সেজে আমাকে পরীক্ষা করতে এসেছিল। তবে আমি প্রতিবারই বুঝতে পেরেছিলাম।’ আর এখন পরিস্থিতিটা একেবারেই অন্যরকম।
সকাল থেকেই লাইন পড়ছে তার সেলুনের সামনে। ফাদিল বলেন, ‘আমার যেমন দাড়ি কাটতে ভাল লাগে, তেমনই অনেকেই দাড়ি পছন্দ করেন না। তাই তাদেরও যত দ্রুত সম্ভব এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি দিতে চাই। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। তবে সকলের স্বস্তির কথা মাথায় রেখেই আমি পরিশ্রম করে যেতে চাই।’
মুক্তির স্বাদ পেয়েই সেখানকার বাসিন্দারা ছুটছেন ফাদিলের সেলুনে। কারণ এতদিন আইএস-এর ফতোয়া ছিল, দাড়ি কাটা ধর্মবিরুদ্ধ কাজ। তাই ফাদিল যদি কারও দাড়ি কাটেন, তাহলে তার হাত কেটে দেওয়া হবে। এখন আতঙ্কমুক্ত আদিল ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দাড়ি কেটে চলেছেন। শুধু তার নিজের শহর তালকাইফই নয়। গ্রাহক আসছেন আশপাশের শহর থেকেও।
কারণ সেখান থেকেও তো আইএস বিদায় নিয়েছে। ফাদিল বলছেন, ‘এতদিন দাড়ি কাটতাম লুকিয়ে লুকিয়ে। জঙ্গিরা আসলে বলতাম, আমি দাড়ি নয়, শুধু চুলই কাটি। অনেকবার ওরা সাধারণ গ্রাহক সেজে আমাকে পরীক্ষা করতে এসেছিল। তবে আমি প্রতিবারই বুঝতে পেরেছিলাম।’ আর এখন পরিস্থিতিটা একেবারেই অন্যরকম।
সকাল থেকেই লাইন পড়ছে তার সেলুনের সামনে। ফাদিল বলেন, ‘আমার যেমন দাড়ি কাটতে ভাল লাগে, তেমনই অনেকেই দাড়ি পছন্দ করেন না। তাই তাদেরও যত দ্রুত সম্ভব এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি দিতে চাই। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। তবে সকলের স্বস্তির কথা মাথায় রেখেই আমি পরিশ্রম করে যেতে চাই।’
Published in
Khobor Tobor