হিমালয়ে ইয়েতির পায়ের ছাপ
ইয়েতি বা তুষারমানবের গল্প রূপকথা বা কমিকসে পাওয়া যায়। হিমালয় অঞ্চলের কল্পিত এই জীবকে মানুষের মত দ্বিপদ মনে করা হয়। ইয়েতির অর্থ 'পাথুরে ভালুক'। ১৮৩২ সালের দিকে অভিযাত্রী হাডসনের বর্ণনার পর প্রথম ইয়েতির ব্যাপারে বিশ্বব্যাপী মানুষ আগ্রহী হয়ে ওঠে। ইয়েতির অস্তিত্ব ছিল কি ছিল না সেই আলোচনা ফের উঠে এসেছে ট্রেকার স্টিভ বেরির একটি ছবিকে কেন্দ্র করে। বেরির দাবি, তিনি ইয়েতির পায়ের ছাপের ছবি তুলে এনেছেন। হিমালয়ের যে অঞ্চলে ইয়েতির এই পদচিহ্ন দেখা গিয়েছে, সেখানে নাকি তার আগে কোনো মানুষ যায়নি।
স্থানীয় বাসিন্দারা নাকি এমনটাই জানিয়েছেন। স্টিভ বেরি বলেন, যে পদচিহ্নগুলো হিমালয়ে দেখা গিয়েছে, তা নিশ্চিতভাবেই ইয়েতির। কারণ এই পদচিহ্নগুলো মানুষের পায়ের মাপের থেকে বেশ বড় এবং গভীর। তবে বেরির তোলা ছবিকে ঘিরে আলোচনা চললেও সেটা যে ইয়েতিরই পায়ের ছাপ তা কেউ ঠিক বিশ্বাস করছেন তা বলা যাবে না।

ভূত নিয়ে আলোচনা-বিতর্ক কোনোদিনই যেন ফুরোবে না। এবার আলোচনায় এলো…
গ্রামটির নাম কিডনি গ্রাম। নেপালের প্রত্যন্ত এই গ্রামে গত কয়েক…
ফেসবুকে এবার এক ভারতীয় যুবতীর প্রেমে মজলেন বাংলাদেশি এক মেয়ে।…
রাতে বাতি নেভানোর পরও কেউ কেউ অনেকটা সময় স্মার্টফোনে মগ্ন…
ভালোবাসার সম্পর্কে থাকে মোহময় আবেশ। দুজনের সমান অংশীদারিত্বে মেলবন্ধন ঘটে… 