0 awesome comments!
জেনে নিন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালে আপনার নিরাপদ আশ্রয়স্থল
ভারত-পাকিস্তানের ভেতর চলছে চরম উত্তেজনা বিরাজমান। এর ভেতর চীন পরোক্ষভাবে পাকিস্তানের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করাতে নাখোস ভারত। এদিকে আমেরিকার সাথে চীন ও রাশিয়া, উভয় দেশের সাথেই তাদের সম্পর্কটা ভাল যাচ্ছে না। আর দক্ষিন কোরিয়াকে নিয়েও বেশ চিন্তিত আমেরিকা। তাইতো বিশ্বের একটা বড় অংশে উঠেছে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কা। নিজেদের গদি বাঁচাতে কিছু রাষ্ট্রনেতা যুদ্ধ লাগাতে যেন ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। সেই সাথে অস্ত্র বিক্রির বিষয়টাও কিন্তু বেশ বড় একটি ইস্যু। এমন পরিস্থিতিতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লেগে যাওয়াটা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার বলে মনে হচ্ছে। আর যুদ্ধ হলে জান-মালের ক্ষয়ক্ষতি হয় আমজনতারই। অতএব এমন অবস্থায় বাঁচার রাস্তা খোঁজাটাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগলে বিশ্বের কোথায় গেলে আপনি নিরাপদে থাকতে পারবেন, নির্ঝঞ্ঝাটে থাকতে পারবেন সেটা কিন্তু জেনে রাখাটা জরুরী হয়ে পড়েছে আসুন সেই জায়গাগুলির সঙ্গে আগে থেকেই পরিচয় সেরে ফেলা যাক।
১. আইসল্যান্ড
ছবির মতো সুন্দর এই দেশটির অবস্থান পৃথিবীর প্রত্যন্ত অংশেই বলা যায়। দেশটির অর্থনীতির অবস্থাও খারাপ নয়। প্রচুর মাছ। অতএব খাদ্যাভাব হওয়ার চিন্তা নেই। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কোনো প্রভাব পড়ার চান্স নেই।
২. আইল অফ লিউইস
স্কটল্যান্ডের এই দ্বীপ মেনল্যান্ড থেকে অনেকটাই দূরে। অর্থনৈতিক অবস্থাও ভালো। নির্ঝঞ্ঝাট।
৩. আন্টার্কটিকা
শুনতে একটু বিচিত্র লাগলেও, অত্যন্ত খারাপ পরিস্থিতিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই হিসেবে মন্দ নয়। শীতের কামড় থাকলেও, একটু সইয়ে নিতে পারলে অন্তত যুদ্ধের কবল এড়ানো যাবে।
৪. কানসাস সিটি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই শহর অতি শান্তিপূর্ণ। চাষের জমিতে ঘেরা। খাদ্যাভাব নেই। যুদ্ধের প্রকোপও পড়ার ভয় নেই।
৫. ইউকন
কানাডার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছবির মতো সুন্দর প্রদেশ ইউকন। গ্রাম্য জীবন, খাবারের অভাব নেই, অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ।
৬. কেপটাউন
দক্ষিণ আফ্রিকার ধনীতম শহর। পশ্চিমী অশান্তি থেকে এই শহরকে যতটা সম্ভব দূরেই রেখেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকারই সম্ভাবনা প্রবল।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগলে বিশ্বের কোথায় গেলে আপনি নিরাপদে থাকতে পারবেন, নির্ঝঞ্ঝাটে থাকতে পারবেন সেটা কিন্তু জেনে রাখাটা জরুরী হয়ে পড়েছে আসুন সেই জায়গাগুলির সঙ্গে আগে থেকেই পরিচয় সেরে ফেলা যাক।
১. আইসল্যান্ড
ছবির মতো সুন্দর এই দেশটির অবস্থান পৃথিবীর প্রত্যন্ত অংশেই বলা যায়। দেশটির অর্থনীতির অবস্থাও খারাপ নয়। প্রচুর মাছ। অতএব খাদ্যাভাব হওয়ার চিন্তা নেই। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কোনো প্রভাব পড়ার চান্স নেই।
২. আইল অফ লিউইস
স্কটল্যান্ডের এই দ্বীপ মেনল্যান্ড থেকে অনেকটাই দূরে। অর্থনৈতিক অবস্থাও ভালো। নির্ঝঞ্ঝাট।
৩. আন্টার্কটিকা
শুনতে একটু বিচিত্র লাগলেও, অত্যন্ত খারাপ পরিস্থিতিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই হিসেবে মন্দ নয়। শীতের কামড় থাকলেও, একটু সইয়ে নিতে পারলে অন্তত যুদ্ধের কবল এড়ানো যাবে।
৪. কানসাস সিটি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই শহর অতি শান্তিপূর্ণ। চাষের জমিতে ঘেরা। খাদ্যাভাব নেই। যুদ্ধের প্রকোপও পড়ার ভয় নেই।
৫. ইউকন
কানাডার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছবির মতো সুন্দর প্রদেশ ইউকন। গ্রাম্য জীবন, খাবারের অভাব নেই, অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ।
৬. কেপটাউন
দক্ষিণ আফ্রিকার ধনীতম শহর। পশ্চিমী অশান্তি থেকে এই শহরকে যতটা সম্ভব দূরেই রেখেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকারই সম্ভাবনা প্রবল।
Published in
Khobor Tobor