0 awesome comments!
উন্মুক্তবক্ষ ছবি তুলে পুলিশ থেকে সেলিব্রেটি (ভিডিও)
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভক্তের সংখ্যা বাড়ানো এমন এক নেশা, যা পুলিশের গা থেকে উর্দি পর্যন্ত খুলে নিতে পারে। মেক্সিকোর নিদিয়া গার্সিয়ার অবস্থা এখন সেই রকম। ইউনিফর্ম পরে পুলিশের গাড়িতে বসে নিজের উন্মুক্তবক্ষের ছবি তুলে পোস্ট করেছিলেন ফেসবুকে। ছবিটি মুহূর্তে ঝড় তোলে।
ফলোয়ার হু হু করে বাড়তে থাকে। কিন্তু, মাঝখান দিয়ে চাকরিটি খুইয়েছেন ওই নারী পুলিশ কর্মী। ব্যাপারটা হতাশার হলেও আশার বানীও আছে। কারণ এ ছবির বদৌলতেই খুব শীঘ্র মডেলিংয়ে নামতে যাচ্ছেন গার্সিয়া। পুলিশের চাকরি হওয়ায় দিনের বেশিরভাগ সময়ই নিদিয়ার কেটে যেত চোর-ডাকাত-বাটপারদের নিয়ে।
বাড়ি ফিরে অনেকটা সময় কাটাতেন ফেসবুকে। নিজের রূপের প্রতি আস্থা ছিল অনেক বেশি। চাইতেন সবাই তাকে চিনবে। কিন্তু পুলিশের চাকরিতে তো সেটা সম্ভব না। তাই ফেসবুককে অস্ত্র হিসেবে নিয়েছিলেন দুই সন্তানের জননী। একের পর এক ছবি আর উত্তেজক ও বিতর্কিত স্ট্যাটাস দিয়ে অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেন। বাড়ছিল ভক্তের সংখ্যাও। তবে যে গতিতে অনুসারী বাড়ছিল তাতে বোধ হয় সন্তুষ্ট ছিলেন না ওই পুলিশ কর্মী। তাই পুলিশের গাড়িতে বসেই পাশে রাইফেল রেখে উন্মুক্তবক্ষ ছবি তোলেন গার্সিয়া।
ব্যাস, সেটা পোস্ট করে দেন ফেসবুকে। এরপর আর কিছু করতে হয়নি তাকে। যা করার করেছে প্রশাসন। তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আর ওই ছবি দেখার পর থেকে তার বাবা-মাও নাকি তার সঙ্গে ঠিকমতো কথা বলছেন না। পড়শীরা বাঁকা চোখে তাকাচ্ছে। চাকরি হারিয়ে প্রথমে খুবই ভেঙে পড়েন গার্সিয়া। দোষ কবুল করে বলেছেন, ''এই ছবি প্রকাশিত হওয়ার পরে আমার পরিবারের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। আমার স্বামী, দুই মেয়ে, বাবা-মা, বন্ধু, ভাই-বোন, সকলের ক্ষতি করেছি।'' কিন্তু গল্পের শুরু এখানেই।
বলা বাহুল্য, পুলিশের চাকরি গেছে। কিন্তু মিলে গেছে মডেলিংয়ের প্রস্তাব। একের পর এক ফোন আসছে। আর যেই সেই প্রস্তাব না, আসছে মোটা অংকের টাকার প্রস্তাব। একাধিক পুরুষদের ম্যাগাজিন তাকে নিয়ে প্রচ্ছদ করতে চাইছে। এজন্য তাকে পুরো নগ্ন হওয়ার প্রস্তাব দেয়নি অবশ্য তারা, বলেছেন, যতটুকু উন্মুক্ত করার জন্য চাকরি খুইয়েছেন, ততটুকু হলেই চলবে। অন্যদিকে কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠানও গার্সিয়াকে তাদের বিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার জন্য প্রস্তাব করেছে।
তারা অবশ্য গার্সিয়ার ফেসবুক জনপ্রিয়তার কারণেই আগ্রহ দেখিয়েছে, এজন্য তাকে বিজ্ঞাপনে নগ্ন হতে হবে না। জানা গেছে, পন্যের বিজ্ঞাপনের প্রতিই আগ্রহ দেখিয়েছেন ওই নারী। তবে ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদকন্যা হওয়ার প্রস্তাবটা একেবারে না করে দেননি, পরে ভেবেচিন্তে, পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানাবেন বলে সবাইকে বলে দিয়েছেন।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
ফলোয়ার হু হু করে বাড়তে থাকে। কিন্তু, মাঝখান দিয়ে চাকরিটি খুইয়েছেন ওই নারী পুলিশ কর্মী। ব্যাপারটা হতাশার হলেও আশার বানীও আছে। কারণ এ ছবির বদৌলতেই খুব শীঘ্র মডেলিংয়ে নামতে যাচ্ছেন গার্সিয়া। পুলিশের চাকরি হওয়ায় দিনের বেশিরভাগ সময়ই নিদিয়ার কেটে যেত চোর-ডাকাত-বাটপারদের নিয়ে।
বাড়ি ফিরে অনেকটা সময় কাটাতেন ফেসবুকে। নিজের রূপের প্রতি আস্থা ছিল অনেক বেশি। চাইতেন সবাই তাকে চিনবে। কিন্তু পুলিশের চাকরিতে তো সেটা সম্ভব না। তাই ফেসবুককে অস্ত্র হিসেবে নিয়েছিলেন দুই সন্তানের জননী। একের পর এক ছবি আর উত্তেজক ও বিতর্কিত স্ট্যাটাস দিয়ে অন্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেন। বাড়ছিল ভক্তের সংখ্যাও। তবে যে গতিতে অনুসারী বাড়ছিল তাতে বোধ হয় সন্তুষ্ট ছিলেন না ওই পুলিশ কর্মী। তাই পুলিশের গাড়িতে বসেই পাশে রাইফেল রেখে উন্মুক্তবক্ষ ছবি তোলেন গার্সিয়া।
ব্যাস, সেটা পোস্ট করে দেন ফেসবুকে। এরপর আর কিছু করতে হয়নি তাকে। যা করার করেছে প্রশাসন। তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আর ওই ছবি দেখার পর থেকে তার বাবা-মাও নাকি তার সঙ্গে ঠিকমতো কথা বলছেন না। পড়শীরা বাঁকা চোখে তাকাচ্ছে। চাকরি হারিয়ে প্রথমে খুবই ভেঙে পড়েন গার্সিয়া। দোষ কবুল করে বলেছেন, ''এই ছবি প্রকাশিত হওয়ার পরে আমার পরিবারের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। আমার স্বামী, দুই মেয়ে, বাবা-মা, বন্ধু, ভাই-বোন, সকলের ক্ষতি করেছি।'' কিন্তু গল্পের শুরু এখানেই।
বলা বাহুল্য, পুলিশের চাকরি গেছে। কিন্তু মিলে গেছে মডেলিংয়ের প্রস্তাব। একের পর এক ফোন আসছে। আর যেই সেই প্রস্তাব না, আসছে মোটা অংকের টাকার প্রস্তাব। একাধিক পুরুষদের ম্যাগাজিন তাকে নিয়ে প্রচ্ছদ করতে চাইছে। এজন্য তাকে পুরো নগ্ন হওয়ার প্রস্তাব দেয়নি অবশ্য তারা, বলেছেন, যতটুকু উন্মুক্ত করার জন্য চাকরি খুইয়েছেন, ততটুকু হলেই চলবে। অন্যদিকে কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠানও গার্সিয়াকে তাদের বিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার জন্য প্রস্তাব করেছে।
তারা অবশ্য গার্সিয়ার ফেসবুক জনপ্রিয়তার কারণেই আগ্রহ দেখিয়েছে, এজন্য তাকে বিজ্ঞাপনে নগ্ন হতে হবে না। জানা গেছে, পন্যের বিজ্ঞাপনের প্রতিই আগ্রহ দেখিয়েছেন ওই নারী। তবে ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদকন্যা হওয়ার প্রস্তাবটা একেবারে না করে দেননি, পরে ভেবেচিন্তে, পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জানাবেন বলে সবাইকে বলে দিয়েছেন।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন
Published in
Khobor Tobor