0 awesome comments!
পুরুষদের জেলে বন্দি মেয়ে, ২০০০ বার ধর্ষণের শিকার
জেলজীবনে দু-হাজার বার ধর্ষণের শিকার হয়েছেন! যৌন হয়রানি যখন-তখন। কুকর্ম যারা করেছে, তারাও তারই মতো কয়েদি। নিজের জেলজীবনের করুণ কাহিনি এভাবেই বললেন মেরি। যদিও ছদ্মনাম। আদতে রূপান্তরকামী। তবে, এই নামেই পরিচিত মেয়েটি।
গাড়ি চুরির দায়ে যাকে জেলখানায় কাটাতে হয়েছে চার-চারটি বছর। ব্রিসবেনের বোগো রোড জেলের দিনগুলো মনে পড়লে, যন্ত্রণায় শিউরে ওঠেন তিনি। 'দ্বিতীয় বার বোগো রোডে যাওয়ার আগে, আমি বরং মরতে রাজি, মরাও এর চেয়ে ঢের গুণ ভালো।' বলছিলেন মেরি। 'আমি প্রথম যেদিন জেলে ঢুকলাম, সেদিনেই শুরু যৌন হেনস্থার...।' অনর্গল মেয়েটি বলে চলেন, 'জেলখানায় সেক্সই শেষ কথা। ছলেবলেকৌশলে ওরা বাধ্য করত যৌনতায়।
প্রাণনাশের হুমকি। হয় যৌনতা নয়তো মৃত্যু। মাঝামাঝি কিছু নেই। দিনের পর দিন যৌনতার বিনিময়েই বেঁচে থাকতে হয়েছে। এ ভাবে সম্মতিহীন যৌনতা তো ধর্ষণেরই নামান্তর। মুখ বুজে আমাকে তা হজম করতে হয়েছে।' শুধু যে বোগে রোডেই সাজার মেয়াদ কেটেছে তা নয়।
চার বছরে বেশ কয়েক বার বদলেছে কয়েদখানার ঠিকানা। যেখানে গেছেন, সেখানেই যৌনতার শিকার মেরি! হবে নাই বা কেন! তাই সহজ টার্গেটও। তবে, বোগো রোডের বীভৎসতা তাকে এখনও তাড়িয়ে বেড়ায়। মেরি বলেন, 'অসুস্থ বোধ করতাম। কিন্তু, কী করব? নিজেকে রক্ষার আর কোনও পথ ছিল না আমার সামনে।
' অত্যাচারে জেল পালানোর চেষ্টা যে করেননি, তা নয়। কিন্তু তা আর কাল হয়েছে এই রূপান্তরকামীর। কাররক্ষীর চোখে 'হাই রিস্ক' বলে চিহ্নিত হয়ে যাওয়ায়, কুখ্যাত, দাগিদের সঙ্গে থাকতে হয়েছে তাঁকে। কয়েদখানায় যৌনসুখের জন্য তারা কাছে পেয়েছিল মেরিকেই। মেরি মনে করেন, তাঁকে পুরুষদের সঙ্গে এক জেলে রেখে অন্যায় করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, কেউ-ই কর্ণপাত করেনি তাঁর কথায়।
রূপান্তরকামী হয়ে মেয়ে হওয়ায়, সম্পূর্ণ নারীর মর্যাদা জোটেনি তাঁর কপালে। তারই সদ্ব্যবহার করেছে সহ-কয়েদিরা।
গাড়ি চুরির দায়ে যাকে জেলখানায় কাটাতে হয়েছে চার-চারটি বছর। ব্রিসবেনের বোগো রোড জেলের দিনগুলো মনে পড়লে, যন্ত্রণায় শিউরে ওঠেন তিনি। 'দ্বিতীয় বার বোগো রোডে যাওয়ার আগে, আমি বরং মরতে রাজি, মরাও এর চেয়ে ঢের গুণ ভালো।' বলছিলেন মেরি। 'আমি প্রথম যেদিন জেলে ঢুকলাম, সেদিনেই শুরু যৌন হেনস্থার...।' অনর্গল মেয়েটি বলে চলেন, 'জেলখানায় সেক্সই শেষ কথা। ছলেবলেকৌশলে ওরা বাধ্য করত যৌনতায়।
প্রাণনাশের হুমকি। হয় যৌনতা নয়তো মৃত্যু। মাঝামাঝি কিছু নেই। দিনের পর দিন যৌনতার বিনিময়েই বেঁচে থাকতে হয়েছে। এ ভাবে সম্মতিহীন যৌনতা তো ধর্ষণেরই নামান্তর। মুখ বুজে আমাকে তা হজম করতে হয়েছে।' শুধু যে বোগে রোডেই সাজার মেয়াদ কেটেছে তা নয়।
চার বছরে বেশ কয়েক বার বদলেছে কয়েদখানার ঠিকানা। যেখানে গেছেন, সেখানেই যৌনতার শিকার মেরি! হবে নাই বা কেন! তাই সহজ টার্গেটও। তবে, বোগো রোডের বীভৎসতা তাকে এখনও তাড়িয়ে বেড়ায়। মেরি বলেন, 'অসুস্থ বোধ করতাম। কিন্তু, কী করব? নিজেকে রক্ষার আর কোনও পথ ছিল না আমার সামনে।
' অত্যাচারে জেল পালানোর চেষ্টা যে করেননি, তা নয়। কিন্তু তা আর কাল হয়েছে এই রূপান্তরকামীর। কাররক্ষীর চোখে 'হাই রিস্ক' বলে চিহ্নিত হয়ে যাওয়ায়, কুখ্যাত, দাগিদের সঙ্গে থাকতে হয়েছে তাঁকে। কয়েদখানায় যৌনসুখের জন্য তারা কাছে পেয়েছিল মেরিকেই। মেরি মনে করেন, তাঁকে পুরুষদের সঙ্গে এক জেলে রেখে অন্যায় করেছে কারা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, কেউ-ই কর্ণপাত করেনি তাঁর কথায়।
রূপান্তরকামী হয়ে মেয়ে হওয়ায়, সম্পূর্ণ নারীর মর্যাদা জোটেনি তাঁর কপালে। তারই সদ্ব্যবহার করেছে সহ-কয়েদিরা।
Published in
Khobor Tobor