0 awesome comments!
এরা মানুষ নাকি এলিয়েন!
মাটির মানুষ। এই শব্দের সঙ্গে প্রত্যেকেই কমবেশি পরিচিত। এই কথাটির প্রত্যক্ষ মানে, যে ব্যক্তির স্বভাব-চরিত্র খুবই নরম গোছের। কিন্তু পাপুয়া নিউগিনির এই গ্রামটিতে ‘মাটির মানুষ’ কথাটির অর্থ একেবারেই আলাদ। পাপুয়া নিউগিনির পশ্চিমের এই পাহাড়ের মাঝে ওয়াঘি উপত্যকাতে আদিবাসীরা কয়েকশো বছর ধরে কাদামাটি মেখেই থাকেন। বংশ পরম্পরায় তারা এভাবেই চলছে।
তবে শুধুমাত্র তাই-ই নয়। এর পাশাপাশিই তারা ব্যবহার করেন কাদা দিয়ে তৈরি বিশেষ মুখোশ এবং বাঁশের তৈরি নখ। আচমকা এই সমস্ত আদিবাসিদের দেখলে আপনিও চমকে যাবেন কারণ এদেরকে দেখতে একেবারেই অশুভ শক্তির মতন। এদেরকে এককথায় বলা হয়, ‘মাড ম্যান’।
তবে, এই বিশেষ ‘মাড ম্যান’-র পিছনে রয়েছে বিশেষ ইতিহাস। ঘটনাটি ১৮০০ সালের। এই সমস্ত আদিবাসীরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে উপদ্রব করত। তারা তাদের শত্রুদেরকে মুখোশ এবং বাঁশের তৈরি বর্শা দিয়ে আক্রমণ করতেন। তারা তাদের এই ভয়ংকর চেহারা দিয়ে তাদের শত্রুদেরকে তারা সহজেই ভয় পাইয়ে দিতেন। তবে এক সময় তারা এই সমস্ত কাদা সবসময় গায়ে মেখে থাকতেন কিন্তু এখন বেশ কিছু উপজাতিরা রয়েছেন যারা সবসময় না হলেও মাঝে মধ্যে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলিতে এই কাদা মেখে তারা আনন্দ-উৎসব পালন করেন।
প্রায় ২০০০জনের কাছাকাছি এখনও এই জাতির মানুষ বাস করেন যারা এই ভাবেই এখনও তাদের গোষ্ঠীর ঐতিহ্যকে মেনে চলছে্ন। আরও আশ্চর্যের বিষয়, এই অঞ্চলে এরা প্রত্যেকেই নগ্ন অবস্থায় থাকেন৷ তবে, মাথায় এবং এদের গোপনাঙ্গে মাটির পরিমাণ থাকে বেশ কিছুটা বেশি।
তবে শুধুমাত্র তাই-ই নয়। এর পাশাপাশিই তারা ব্যবহার করেন কাদা দিয়ে তৈরি বিশেষ মুখোশ এবং বাঁশের তৈরি নখ। আচমকা এই সমস্ত আদিবাসিদের দেখলে আপনিও চমকে যাবেন কারণ এদেরকে দেখতে একেবারেই অশুভ শক্তির মতন। এদেরকে এককথায় বলা হয়, ‘মাড ম্যান’।
তবে, এই বিশেষ ‘মাড ম্যান’-র পিছনে রয়েছে বিশেষ ইতিহাস। ঘটনাটি ১৮০০ সালের। এই সমস্ত আদিবাসীরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে উপদ্রব করত। তারা তাদের শত্রুদেরকে মুখোশ এবং বাঁশের তৈরি বর্শা দিয়ে আক্রমণ করতেন। তারা তাদের এই ভয়ংকর চেহারা দিয়ে তাদের শত্রুদেরকে তারা সহজেই ভয় পাইয়ে দিতেন। তবে এক সময় তারা এই সমস্ত কাদা সবসময় গায়ে মেখে থাকতেন কিন্তু এখন বেশ কিছু উপজাতিরা রয়েছেন যারা সবসময় না হলেও মাঝে মধ্যে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলিতে এই কাদা মেখে তারা আনন্দ-উৎসব পালন করেন।
প্রায় ২০০০জনের কাছাকাছি এখনও এই জাতির মানুষ বাস করেন যারা এই ভাবেই এখনও তাদের গোষ্ঠীর ঐতিহ্যকে মেনে চলছে্ন। আরও আশ্চর্যের বিষয়, এই অঞ্চলে এরা প্রত্যেকেই নগ্ন অবস্থায় থাকেন৷ তবে, মাথায় এবং এদের গোপনাঙ্গে মাটির পরিমাণ থাকে বেশ কিছুটা বেশি।
Published in
Khobor Tobor