0 awesome comments!
ফেসবুকে ভারতীয় যুবতীর সাথে বাংলাদেশি মেয়ের প্রেম!
ফেসবুকে এবার এক ভারতীয় যুবতীর প্রেমে মজলেন বাংলাদেশি এক মেয়ে। ভালোবাসার টানে পরিবার পরিজন ছেড়ে বাংলাদেশি মেয়ে জান্নাত এখন ভারতের ইন্দোরে। অন্যদিকে ইন্দোরের নয়না নামের সেই যুবতীও বাড়ি আর নিজের স্বামী ছেড়ে কাছে টেনে নিয়েছেন জান্নাতকে। খবরে বলা হয়, ২০১২ সালে ফেসবুকে আলাপ হয় ঢাকার ব্যবসায়ী পরিবারের মেয়ে জান্নাতের সঙ্গে ভারতের ইন্দোরের নয়নার। চ্যাট ও ছবি শেয়ারের মাধ্যমে দ্রুত বন্ধুত্বের পরিধি ছাড়িয়ে এগিয়ে যায় দু'জনে।
দূরত্ব ঘোচাতে পরের বছরই ইন্দোরে BBA পড়তে হাজির হন জান্নাত। দূরত্ব না থাকায় পরিবারের অজান্তেই দু'জনের প্রেম অনেক দূর এগিয়ে যায়। কিন্তু হঠাৎ মেয়ের বিয়ে ঠিক করে দেন নয়নার বাবা মা। বিয়ের চাপে পরিবারের সামনে জান্নাতের কথা বলতে বাধ্য হন নয়না। মেয়ের এই কথা শুনে আকাশ থেকে পড়েন নয়নার বাবা মা। কিন্তু নয়না জেদ ধরে বসে আছে, যে বিয়ের পর জান্নাতকে তার সঙ্গে থাকতে দিতে হবে। পরিবারও মেয়ের শর্তে রাজি হয়ে যায় এই ভেবে যে বিয়ের পর মেয়ে পালটে যাবে।
কিন্তু এর ফলে কী হতে চলেছে, তা নয়নার বাবা মা ধারনাও করতে পারেননি। এরপর বিয়ে হয় নয়নার। বিয়ের পর স্বামী মহেশকে নিয়ে গোয়া বেড়াতে যান নয়না। সঙ্গে নিয়ে যান 'বন্ধু' জান্নাতকে। সন্দেহ না হওয়ায় মহেশও আপত্তি তোলেননি। কিন্তু মহেশকে ঘরে আটকে রেখে দুই যুবতী ঘুরে বেড়ান। এদিকে স্ত্রী'র পরকীয়া জানতে পেরে নয়নাকে জান্নাতের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করতে বলে মহেশ। পরিবর্তে স্বামী মহেশের বিরুদ্ধে অত্যাচারের মামলা ঠুকে দেন নয়না। বর্তমানে জান্নাতকে নিয়ে ইন্দোরে নিজের বাড়িতেই থাকেন তিনি। পুলিশ জানিয়েছে, জান্নাত নয়নাকে নিজের স্ত্রী বলে মনে করেন। মোবাইলেও নয়নার নম্বর 'স্ত্রী' নামেই সেভ করে রেখেছেন জান্নাত। নয়নার পরিবার কাউন্সিলরের সাহায্য নিলেও দুই যুবতীকে বোঝাতে তিনিও ব্যর্থ হন।
দূরত্ব ঘোচাতে পরের বছরই ইন্দোরে BBA পড়তে হাজির হন জান্নাত। দূরত্ব না থাকায় পরিবারের অজান্তেই দু'জনের প্রেম অনেক দূর এগিয়ে যায়। কিন্তু হঠাৎ মেয়ের বিয়ে ঠিক করে দেন নয়নার বাবা মা। বিয়ের চাপে পরিবারের সামনে জান্নাতের কথা বলতে বাধ্য হন নয়না। মেয়ের এই কথা শুনে আকাশ থেকে পড়েন নয়নার বাবা মা। কিন্তু নয়না জেদ ধরে বসে আছে, যে বিয়ের পর জান্নাতকে তার সঙ্গে থাকতে দিতে হবে। পরিবারও মেয়ের শর্তে রাজি হয়ে যায় এই ভেবে যে বিয়ের পর মেয়ে পালটে যাবে।
কিন্তু এর ফলে কী হতে চলেছে, তা নয়নার বাবা মা ধারনাও করতে পারেননি। এরপর বিয়ে হয় নয়নার। বিয়ের পর স্বামী মহেশকে নিয়ে গোয়া বেড়াতে যান নয়না। সঙ্গে নিয়ে যান 'বন্ধু' জান্নাতকে। সন্দেহ না হওয়ায় মহেশও আপত্তি তোলেননি। কিন্তু মহেশকে ঘরে আটকে রেখে দুই যুবতী ঘুরে বেড়ান। এদিকে স্ত্রী'র পরকীয়া জানতে পেরে নয়নাকে জান্নাতের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করতে বলে মহেশ। পরিবর্তে স্বামী মহেশের বিরুদ্ধে অত্যাচারের মামলা ঠুকে দেন নয়না। বর্তমানে জান্নাতকে নিয়ে ইন্দোরে নিজের বাড়িতেই থাকেন তিনি। পুলিশ জানিয়েছে, জান্নাত নয়নাকে নিজের স্ত্রী বলে মনে করেন। মোবাইলেও নয়নার নম্বর 'স্ত্রী' নামেই সেভ করে রেখেছেন জান্নাত। নয়নার পরিবার কাউন্সিলরের সাহায্য নিলেও দুই যুবতীকে বোঝাতে তিনিও ব্যর্থ হন।
Published in
Khobor Tobor