0 awesome comments!
ফার্স্ট লেডি হলে নাকি নগ্ন হবেন ট্রাম্পের স্ত্রী
ক্রিকেট খেলায় নিজের পছন্দের দল জিতলে বিভিন্ন মডেলকে নগ্ন হওয়ার ঘোষণা দিতে আগেই দেখা গেছে। তাই বলে স্বামী প্রেসিডেন্ট হলে নগ্ন হওয়ার ঘোষণা দিতে শোনা যায়নি কারও মুখে। এবার তেমনটাই করলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড়ে থাকা ধনকুবের ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প। তিনি কথা দিয়েছেন, স্বামী জিতলে স্ট্রিপ টিজ নাচবেন। যদিও তার এ ঘোষণাকে নির্বাচনী কৌশল বলে মনে করছেন অনেকে।
জন্মসূত্রে স্লোভেনীয়, প্রাক্তন মডেল মেলানিয়ার শরীরী আবেদনে একদা মজেছিল গোটা বিশ্ব। ক্যামেরার সামনে খোলামেলা পোশাকে যথেষ্ট সাহসী ও সাবলীল হিসেবে পরিচিত ছিলেন ট্রাম্প-পত্নী। সে সব বছর ১৫ আগের কথা। তবে দেড় দশক পরেও সেই ঐশ্বর্যে মুগ্ধ হয় জনতা। আর সেটা জেনেই মোক্ষম চাল দিয়েছেন মেলানিয়া। আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে স্বামী ডোনাল্ডের প্রচারে নিজের শরীর উন্মোচনের টোপ দিলেন সুন্দরী। জানালেন, ডোনাল্ড প্রেসিডেন্ট হলে ভক্তদের তৃষ্ণা মেটাতে মোহিনী স্ট্রিপ টিজ নাচবেন। কমিউনিস্ট পরিবারের আদর্শ লালিত পরিবেশে মানুষ হওয়ার পর আমেরিকায় এসে ফ্যাশন দুনিয়ায় বিস্ফোরণ ঘটান মেলানিয়া।
২০০০ সালে এক পত্রিকায় তাঁর নগ্ন ছবি মার্কিন মিডিয়া তোলপাড় করেছিল। সেই সময় শিল্পপতি ধনকুবের ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করছিলেন তিনি। ট্রাম্পের প্রাইভেট জেটেই ক্যামেরার সামনে শরীরী বিভঙ্গ মেলে ধরেন মেলানিয়া। সাম্প্রতিক নির্বাচনী প্রচারে মেলানিয়া ট্রাম্পের সেই ছবিই ব্যবহার করছে বিরোধী টেড ক্রুজ শিবির। নগ্ন ছবির নীচে ক্যাপশন পড়ছে, 'আসুন পরিচয় করিয়ে দিই আপনাদের পরবর্তী ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে।
বা আপনারা টেড ক্রুজকেও ভোট দিতে পারেন।' তবে সে সব নিয়ে ট্রাম্প শিবিরের আদৌ কিছু যায় আসে না। হবু ফার্স্ট লেডির অতীত যে কোন ভাবেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে না, দলীয় প্রচারে সে কথা পই পই করে বলছেন ডোনাল্ড ও তাঁর সমর্থকরা। উল্টো এখন ফের ভোটের অস্ত্র হিসেবে নগ্ন হওয়ার টোপ দিলেন ডোনাল্ড পত্নি। প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করেছিলেন ডোনাল্ড। সেই সময় মেলানিয়াকে এক সাক্ষাত্কারে জানতে চাওয়া হয়, ঠিক কী ধরণের ফার্স্ট লেডি হতে চান। স্লোভেনীয় রূপসী উত্তর দিয়েছিলেন, 'জ্যাকি কেনেডি বা বেটি ফোর্ডের মতো সনাতনী প্রেসিডেন্ট-পত্নী হওয়াই আমার ইচ্ছা।'
জন্মসূত্রে স্লোভেনীয়, প্রাক্তন মডেল মেলানিয়ার শরীরী আবেদনে একদা মজেছিল গোটা বিশ্ব। ক্যামেরার সামনে খোলামেলা পোশাকে যথেষ্ট সাহসী ও সাবলীল হিসেবে পরিচিত ছিলেন ট্রাম্প-পত্নী। সে সব বছর ১৫ আগের কথা। তবে দেড় দশক পরেও সেই ঐশ্বর্যে মুগ্ধ হয় জনতা। আর সেটা জেনেই মোক্ষম চাল দিয়েছেন মেলানিয়া। আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে স্বামী ডোনাল্ডের প্রচারে নিজের শরীর উন্মোচনের টোপ দিলেন সুন্দরী। জানালেন, ডোনাল্ড প্রেসিডেন্ট হলে ভক্তদের তৃষ্ণা মেটাতে মোহিনী স্ট্রিপ টিজ নাচবেন। কমিউনিস্ট পরিবারের আদর্শ লালিত পরিবেশে মানুষ হওয়ার পর আমেরিকায় এসে ফ্যাশন দুনিয়ায় বিস্ফোরণ ঘটান মেলানিয়া।
২০০০ সালে এক পত্রিকায় তাঁর নগ্ন ছবি মার্কিন মিডিয়া তোলপাড় করেছিল। সেই সময় শিল্পপতি ধনকুবের ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করছিলেন তিনি। ট্রাম্পের প্রাইভেট জেটেই ক্যামেরার সামনে শরীরী বিভঙ্গ মেলে ধরেন মেলানিয়া। সাম্প্রতিক নির্বাচনী প্রচারে মেলানিয়া ট্রাম্পের সেই ছবিই ব্যবহার করছে বিরোধী টেড ক্রুজ শিবির। নগ্ন ছবির নীচে ক্যাপশন পড়ছে, 'আসুন পরিচয় করিয়ে দিই আপনাদের পরবর্তী ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের সঙ্গে।
বা আপনারা টেড ক্রুজকেও ভোট দিতে পারেন।' তবে সে সব নিয়ে ট্রাম্প শিবিরের আদৌ কিছু যায় আসে না। হবু ফার্স্ট লেডির অতীত যে কোন ভাবেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাবমূর্তি নষ্ট করবে না, দলীয় প্রচারে সে কথা পই পই করে বলছেন ডোনাল্ড ও তাঁর সমর্থকরা। উল্টো এখন ফের ভোটের অস্ত্র হিসেবে নগ্ন হওয়ার টোপ দিলেন ডোনাল্ড পত্নি। প্রসঙ্গত, ১৯৯৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করেছিলেন ডোনাল্ড। সেই সময় মেলানিয়াকে এক সাক্ষাত্কারে জানতে চাওয়া হয়, ঠিক কী ধরণের ফার্স্ট লেডি হতে চান। স্লোভেনীয় রূপসী উত্তর দিয়েছিলেন, 'জ্যাকি কেনেডি বা বেটি ফোর্ডের মতো সনাতনী প্রেসিডেন্ট-পত্নী হওয়াই আমার ইচ্ছা।'
Published in
Khobor Tobor